Home Blog Page 33

সালাম মুর্শেদী, তার স্ত্রীসহ ২০৫ জনের নামে মামলা

0

খুুলনা-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুস সালাম মুর্শেদী ও তার স্ত্রী শারমিন সালামসহ তেরখাদা উপজেলা আওয়ামী লীগের ২০৫ জন নেতাকর্মীর নামে বিস্ফোরক আইনে মামলা করা হয়েছে। সোমবার (৪ নভেম্বর) রাতে উপজেলা বিএনপির সদস্য আজিজুল হাকিম বাদী হয়ে তেরখাদা থানায় মামলাটি করেন।

এ মামলার উল্লেখযোগ্য আসামিরা হলেন- উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এফএম অহিদুজ্জামান, সাধারণ সম্পাদক কেএম আলমগীর হোসেন, তেরখাদা উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান আবুল হাসান মুসল্লী, সাবেক চেয়ারম্যান দ্বীন ইসলাম, আওয়ামী লীগ নেতা শেখ মো. মহসিন ও বুলবুল মোল্যাসহ ২০৫ জন।

মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ২০১৮ সালের ২২ ডিসেম্বর বিকেলে দিঘলিয়া উপজেলার নির্বাচনী জনসভা ও গণসংযোগ শেষে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে তেরখাদার মোকামপুর বাজার খেয়াঘাট এলাকায় পৌঁছালে আসামিরা জয় বাংলা স্লোগান দিয়ে কেন্দ্রীয় বিএনপির তথ্য বিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলালের গাড়িবহরে হামলা, ভাঙচুর, গুলি ও ককটেল বিস্ফোরণ ঘটান। সেখানে তারা ২৮টি মোটরসাইকেল ভাঙচুর, নির্বাচনী লিফলেট, ১৬টি মোবাইল ফোন ও নগদ অর্থ লুট করে নিয়ে যান। এ সময় আসামিদের হামলায় আহত নেতাকর্মীদের উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালসহ প্রাইভেট ক্লিনিকে চিকিৎসা দেওয়া হয়। তখন পরিবেশ পরিস্থিতি অনুকূলে না থাকায় থানায় এসে এজাহার দায়ের করতে পারেননি ভুক্তভোগীরা। বর্তমানে সরকার পতনের পর দেশের পরিবেশ পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ায় এবং পরিস্থিতি অনুকূলে আসায় এই মামলাটি করা হয়েছে।

তেরখাদা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জিএম ইমদাদুল হক বলেন, মামলায় ২০৫ জনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাত আরও ১০০ থেকে ১৫০ জনকে আসামি করা হয়েছে। এ মামলায় এখন পর্যন্ত কেউ গ্রেপ্তার নেই।

প্রসঙ্গত, সাবেক এমপি সালাম মূর্শেদী ১ অক্টোবর রাজধানী থেকে গ্রেপ্তার হন। বর্তমানে অন্য মামলায় তিনি কারাগারে আছেন।

কুয়াকাটায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান শুরু

0

কুয়াকাটায় জিরো পয়েন্ট থেকে পৌরভবন পর্যন্ত প্রায় ৫০০ অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান শুরু করেছে কলাপাড়া উপজেলা প্রশাসন। মঙ্গলবার সকাল ৮টায় উচ্ছেদ অভিযান শুরু হয়।

কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. রবিউল ইসলামের নেতৃত্বে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। তার সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন- উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি (নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট) ও কুয়াকাটা পৌরসভার প্রশাসক মো. কৌশিক আহমেদ। এ সময় বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, মহিপুর থানা পুলিশ ও ট্যুরিস্ট পুলিশের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে গত ৩ দিন মাইকিং করে পাউবো। তাদের কুয়াকাটা বিচ ম্যানেজমেন্ট কমিটির দেওয়া নির্ধারিত জায়গায় স্থানান্তরের জন্য বারবার অনুরোধ করা হলে অনেকেই সরিয়ে নেন। তবে যারা সরিয়ে নেননি তাদের উচ্ছেদ করা হচ্ছে।

ইউএনও রবিউল ইসলাম বলেন, আমরা প্রায় ৫০০ অবৈধ দখলদারকে যথাযথ আইনগত প্রক্রিয়ায় নির্ধারিত স্থানে স্থানান্তরিত হওয়ার জন্য বলেছি। নির্দিষ্ট সময় পরেও অনেকে স্থাপনা সরিয়ে নেননি। তারপর আমরা জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে যথাযথ আইনগত প্রক্রিয়ায় নির্বাহী মাজিস্ট্রেটের মাধ্যমে উচ্ছেদ অভিযান শুরু করেছি।

কৃষি ব্যাংকের ৭০ কোটি টাকা লোপাট, দুই মামলায় ৮ আসামি

0

ঋণের প্রায় ৭০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের সাবেক ডিজিএম এ.এইচ.এম গোলাম কিবরিয়া খানসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে পৃথক দুই মামলা দায়ের করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) দুদকের চট্টগ্রাম সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে সংস্থাটির উপপরিচালক মো. আতিকুল আলম বাদী হয়ে মামলা দুটি দায়ের করেন। দুদকের জনসংযোগ দপ্তর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

প্রথম মামলায় মোট পাঁচজনকে আসামি করা হয়েছে। আসামিরা হলেন- ঋণগ্রহীতা মেসার্স এন. এ কর্পোরেশনের মালিক মোহাম্মদ নুরুল আবছার, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন মুখ্য কর্মকর্তা মোহাম্মদ হাশেম, সাবেক উপ-মহাব্যবস্থাপক এ.এইচ.এম গোলাম কিবরিয়া খান, কৃষি ব্যাংকের চট্টগ্রাম ষোলশহর শাখার সাবেক সহকারী মহাব্যবস্থাপক এস. কে. এস মুরশেদ ও পটিয়া শাখার সাবেক আঞ্চলিক ব্যবস্থাপক ইলিয়াছ।

মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, আসামিরা পারস্পরিক যোগসাজশে প্রতারণা ও ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে নিজে লাভবান হয়ে ব্যাংকটির ষোলশহর শাখা থেকে ঋণ গ্রহণ করে পরিশোধ না করে ২০ কোটি ৭৪ লাখ ৮৯ হাজার টাকা আত্মসাৎ করেছেন।

অন্যদিকে দ্বিতীয় মামলায় মোট ৬ জনকে আসামি করা হয়েছে। আসামিরা হলেন- মেসার্স রহমান ট্রেডিংয়ের মালিক হেফাজতুর রহমান, মেসার্স গ্লোব ইন্টারন্যাশনালের মালিক মাহবুবুল আলম চৌধুরী, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের সাবেক উপ-মহাব্যবস্থাপক এ.এইচ.এম গোলাম কিবরিয়া খান, চট্টগ্রামের কৃষি ব্যাংকের ষোলশহর শাখার সাবেক সহকারী মহাব্যবস্থাপক এস. কে. এস মুরশেদ, পটিয়া শাখার সাবেক আঞ্চলিক ব্যবস্থাপক ইলিয়াছ ও সাবেক কর্মকর্তা মো. নাছির উদ্দিন।

এই মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, আসামিরা পারস্পরিক যোগসাজশে ক্ষমতার অপব্যবহার ও নিজেরা লাভবান হওয়ার উদ্দেশ্যে কৃষি ব্যাংকের ষোলশহর শাখা থেকে ঋণ গ্রহণ করে পরিশোধ না করে ৪৮ কোটি ৯৭ লাখ ৯ হাজার টাকা আত্মসাৎ করেছেন।

আসামিদের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধির ৪২০/৪০৯/১০৯ ধারা এবং ১৯৪৭ সনে দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় মামলা দুইটি দায়ের করা হয়েছে।

অনলাইনে ভ্যাট রিটার্ন দাখিল করলে হার্ডকপির প্রয়োজন নেই

0

অনলাইনে ভ্যাট রিটার্ন দাখিল করার পর ভ্যাট অফিসে কোনো ধরনের হার্ডকপি দাখিল করতে হবে না। মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) থেকে এ সংক্রান্ত স্পষ্টীকরণ বিবৃতি দেওয়া হয়েছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে এনবিআরের পরিচালক (জনসংযোগ) সৈয়দ এ মু’মেন বলেন, অনলাইনে দাখিলপত্র, সহগ ঘোষণা ইত্যাদি দাখিল করার পর কোনো কোনো ক্ষেত্রে ভ্যাট অফিসার কর্তৃক হার্ডকপি চাওয়া হয় যা আইনসংগত নয়। তাই অনলাইনে ভ্যাটের দাখিলপত্র, সহগ ঘোষণা ইত্যাদি দাখিল করার পর হার্ডকপি ভ্যাট অফিসে দাখিল করতে হবে না।

এনবিআর জানায়, দাখিলপত্রসহ সংশ্লিষ্ট কাগজপত্র (সহগ) ঘোষণা, ট্রেজারি চালান ইত্যাদি ভ্যাট অফিসার কর্তৃক সত্যায়িত করে সংরক্ষণ করার বিধান নেই। তবে স্থানীয় মূল্য সংযোজন কর বা ভ্যাট অফিস কার্যালয়ে কাগুজে দাখিলপত্র দাখিল করতে চাইলে সার্কেল অফিসের গ্রহণ-প্রেরণ শাখা থেকে গ্রহণ করে নিতে হবে। অধিকন্তু, দাখিলপত্র ডাকযোগেও প্রেরণ করা যায়।

যদিও এনবিআর কাগুজে দাখিলপত্র দাখিল করার পরিবর্তে সবাইকে অনলাইনে দাখিলপত্র দাখিল করার জন্য অনুরোধ করেছে।

ভ্যাট আইন অনুযায়ী- ভ্যাট নিবন্ধিত প্রতিষ্ঠানকে প্রতি মাসের ১৫ তারিখের মধ্যে রিটার্ন দিতে হয়। অন্যথায় জরিমানা ও সুদ আরোপ করা হবে। নতুন ভ্যাট আইন অনুযায়ী- ভ্যাট নিবন্ধন নেওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোকে প্রতি মাসের বেচাকেনার ওপর ভিত্তি করে ভ্যাট রিটার্ন দিতে হয়।

চবিতে মাদক সেবনরত অবস্থায় ২ কর্মচারীসহ আটক ৩

0

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) মাদক সেবনরত অবস্থায় বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই কর্মচারী ও এক দোকানিকে আটক করা হয়েছে। সোমবার (৪ নভেম্বর) রাত ৯টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বড়ি ও নিরাপত্তাকর্মীরা অভিযান চালিয়ে কেন্দ্রীয় খেলার মাঠ সংলগ্ন পুরাতন শামসুন নাহার হলের পরিত্যক্ত কক্ষ থেকে তাদের আটক করে।

আটকদের মধ্যে ইঞ্জিনিয়ার অনুষদের ডিন অফিস ও কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের দুই কর্মচারী ও লেডিস ঝুপড়ির এক দোকানি রয়েছেন।

বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, তাদের কাছ থেকে প্রায় এক লিটার মদ, দুই প্যাকেট সিগারেট উদ্ধার করা হয়েছে। পরিত্যক্ত ওই কক্ষে মশার কয়েল জ্বেলে মদ, সিগারেট, বাদাম, চানাচুর ও ছোলাভাজা নিয়ে গোল হয়ে বসেছিলেন আটক তিন ব্যক্তি।

বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর নাজমুল হোসাইন বলেন, চবি প্রশাসন মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি ঘোষণা করেছে। শিক্ষার্থী বা কর্মকর্তা-কর্মচারী যেই বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় মাদক গ্রহণ করবে তার বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়া হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ পর্ষদ বিষয়টি নিয়ে অবগত আছেন। আইন অনুযায়ী তারা ব্যবস্থা নিবেন।

ঢাবির ভর্তিতে নাতি-নাতনি ও পোষ্য কোটা বাতিলের নোটিশ

0

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের ভর্তিতে মুক্তিযোদ্ধাদের নাতি-নাতনি কোটা, শিক্ষক-কর্মকর্তাদের সন্তানদের জন্য পোষ্য কোটা ও খেলোয়াড় কোটা বাতিলের জন্য আইনি নোটিশ দেওয়া হয়েছে।

নোটিশ পাওয়ার পাঁচ দিনের মধ্যে মুক্তিযোদ্ধা, শহিদ মুক্তিযোদ্ধা ও বীরাঙ্গনাদের ‘সন্তানদের’ জন্য ৫ শতাংশ, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী ১ শতাংশ এবং শারীরিক প্রতিবন্ধী ও তৃতীয় লিঙ্গের জন্য ১ শতাংশ বহাল রেখে বাকি সব কোটা বাতিল করতে বলা হয়েছে।

মঙ্গলবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি, প্রো-ভিসি (প্রশাসন), প্রো-ভিসি (শিক্ষা) ও রেজিস্ট্রারকে ইমেইলে এ নোটিশ পাঠিয়েছেন তিনজন আইনজীবী।

নোটিশদাতারা হলেন- সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার সোলায়মান তুষার, ব্যারিস্টার মাহদী জামান (বনি), অ্যাডভোকেট বায়েজীদ হোসাইন ও অ্যাডভোকেট শাহেদ সিদ্দিকী।

এর আগে একটি অনলাইন নিউজপোর্টালে ‘মুক্তিযোদ্ধার নাতি-নাতনি কোটা রেখেই ঢাবির ভর্তি কার্যক্রম’ শীর্ষক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। প্রতিবেদন প্রকাশের পরেই এই নোটিশ দেওয়া হয়।এতে নোটিশ গ্রহীতারা ব্যবস্থা না নিলে রিটসহ বিষয়টি নিয়ে আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে।

নোটিশে বলা হয়, একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি প্রক্রিয়া অবশ্যই মেধার ভিত্তিতে হতে হবে এবং অন্য কোনো মানদণ্ডে একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি প্রক্রিয়া সাধারণত বৈষম্যমূলক, স্বেচ্ছাচারী এবং অযৌক্তিক, কোনো বৈধ রাষ্ট্রীয় উদ্দেশ্যের সঙ্গে কোনো যৌক্তিক সম্পর্ক নেই।

নোটিশে বলা হয়, দেশের সর্বোচ্চ আদালত মুক্তিযোদ্ধা, শহিদ মুক্তিযোদ্ধা ও বীরাঙ্গনাদের সন্তানদের জন্য সরকারি, আধাসরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানে চাকরিতে মাত্র ৫ শতাংশ কোটা নির্ধারণ করেছেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি প্রক্রিয়ার ক্ষেত্রেও এই রায় প্রয়োগ করতে হবে। মুক্তিযোদ্ধার নাতি-নাতনি কোটায় ভর্তির সুযোগ সৃষ্টি করা সংবিধান ও সুপ্রিমকোর্টের রায়ের পরিপন্থি।

পোষ্য কোটা বৈষম্যমূলক উল্লেখ করে নোটিশে বলা হয়, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের ২৮ (০৪) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী নারী বা শিশুদের অনুকূলে বা নাগরিকদের যেকোনো অনগ্রসর অংশের উন্নতির জন্য বিশেষ বিধান করা যেতে পারে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও কর্মচারীদের ছেলেমেয়েরা সেই মানদণ্ড পূরণ না করা। তাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছেলেমেয়ে, শিক্ষক ও কর্মচারীদের ভর্তি প্রক্রিয়ায় ওয়ার্ড/পোষ্য কোটায় ১ শতাংশ সংরক্ষণ করা বৈষম্যমূলক, স্বেচ্ছাচারী ও অযৌক্তিক। যার সঙ্গে কোনো যৌক্তিক সম্পর্ক নেই।

খেলোয়াড় কোটার বিষয়ে নোটিশে বলা হয়, খেলোয়াড়দের কোটায় ভর্তিতে অনিয়মের অভিযোগ রয়েছে। এ ছাড়া খেলোয়াড়দের কোটা সংবিধানে সংজ্ঞায়িত পশ্চাৎপদ বিভাগের অধীনে পড়ে না। তাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি প্রক্রিয়ায় ক্রীড়াবিদদের জন্য বিশেষ কোটাও সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক এবং সুপ্রিমকোর্টের রায়ের পরিপন্থি। এ ছাড়া খেলোয়াড় কোটায় স্বজনপ্রীতি ও দুর্নীতির সুযোগ রয়েছে বলেও নোটিশে উল্লেখ করা হয়।

যেভাবে শিখবেন নতুন ভাষা

দক্ষতা বাড়াতে নতুন ভাষা শেখার বিকল্প হয় না। অনেকেই বেশ আনন্দ নিয়েই নতুন ভাষা শিখে থাকেন, অনেকে পান কিছুটা ভয়। কিকরে ভয়কে জয় করে সহজেই নতুন স্কিল জীবনে যুক্ত করবেন জেনে নেওয়া যাক:

নিয়মিত অভ্যাস
বিশেষজ্ঞদের মতে, নিয়মিত অভ্যাস একটি নতুন ভাষা শেখার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ। প্রতিদিন কমপক্ষে ২০-৩০ মিনিট নতুন ভাষা চর্চা করা উচিত। এটি শিখতে সহায়ক হবে এবং মস্তিষ্কে ভাষাটির ধারণা তৈরি করবে।

ভোকাবুলারি বাড়ানো
নতুন শব্দ শিখতে, প্রতিদিন কিছু নতুন শব্দ লিখুন এবং সেগুলি ব্যবহার করার চেষ্টা করুন। বিশেষজ্ঞরা সুপারিশ করেন একটি ডায়েরি রাখা, যেখানে আপনি নতুন শব্দ এবং তাদের অর্থ লিখবেন।

স্পিকিং প্র্যাকটিস
ভাষা শেখার সময় সবচেয়ে বড় বাধা হল কথা বলার অভ্যাস। স্থানীয় মানুষের সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করুন বা ভাষা শেখার গ্রুপে যোগ দিন। বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, কথোপকথন ও রোল প্লে খুব কার্যকরী।

বিভিন্ন রিসোর্স ব্যবহার করা
বিভিন্ন মাধ্যম থেকে শেখা খুবই কার্যকরী। বই, অনলাইন কোর্স, অ্যাপস, পডকাস্ট ও ইউটিউব ভিডিও ব্যবহার করুন। বিভিন্ন উৎস আপনাকে নতুন দৃষ্টিভঙ্গি ও শিক্ষণ পদ্ধতি প্রদান করবে।

সংস্কৃতি বোঝা
নতুন ভাষার সঙ্গে তার সংস্কৃতির সাথে পরিচিত হওয়াও গুরুত্বপূর্ণ। সিনেমা দেখা, গান শোনা এবং বই পড়া আপনাকে ভাষার ব্যবহার ও সংস্কৃতি সম্পর্কে আরও গভীর ধারণা দেবে। বিশেষজ্ঞরা বলেন, এটি ভাষা শেখার একটি মজাদার অংশ।

ভুল থেকে শেখা
ভুল করা শেখার একটি অপরিহার্য অংশ। বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দেন, ভুলগুলিকে চাপ না নিয়ে শেখার অভিজ্ঞতা হিসেবে গ্রহণ করতে। এতে আপনার আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি পাবে এবং ভাষাটি আরও ভালোভাবে শিখবেন।

সময় দিন
নতুন ভাষা শিখতে সময় লাগে। বিশেষজ্ঞদের মতে, ধৈর্য্য এবং ধারাবাহিকতা বজায় রাখাটা অত্যন্ত জরুরি। কিছুদিন পর ফলাফল দেখতে পাবেন।

গান শুনলে কী হয়

গান শুনলে মন ভালো হয় না এমন মানুষ কমই আছে। যে কোন বয়সের মানুষের মনের খোরাক মেটায় গান। এমনকী মন ভালো রাখার পাশাপাশি গান শোনার আরও অনেক উপকারিতা রয়েছে।

গবেষণায় বলছে, গান শোনার অভ্যাস থাকলে শুধু মন ভালো হয় না, সেই সঙ্গে একাধিক রোগও ধারে কাছে ঘেঁষতে পারে না। এমনটি জানা ছিল সেই ডারউইনের সময় থেকেই। এই বিষয়ে আলোচনা করতে গিয়ে চার্লস ডারউইন একবার বলেছিলেন, ‘যদি আবার একবার জীবন ফিরে পাই, তাহলে দুটি কাজ অবশ্যই করবো।

এক, পছন্দ মত কবিতা পড়বে, আর দুই, গান শুনতে ভুলবে না। ’ এরকমই বলে গেছেন আইনস্টাইন। তিনিও বিবর্তনবাদের জনকের কথার রেশ ধরে বলেছিলেন, ‘আমি যদি গবেষক না হতাম, তাহলে অবশ্যই মিউজিশিয়ান হতাম।’

এছাড়া জার্মানে এক প্রত্নতাত্বিক গবেষণায় পাওয়া গেছে চার লক্ষ বছর আগের মানুষরাও মনের খোরাক মেটাতে বাদ্যযন্ত্র তৈরি করেছে।

এদিকে গান শোনার উপকারি সম্পর্কে মিউজিক থেরাপিস্ট ক্যারোলিন বেসন বলেছেন, এমন একটি সময় সম্পর্কে চিন্তা করুন যখন আপনি রেডিওতে এমন একটি গান শুনেছিলেন যা আপনার মেজাজকে আরও ভাল করে দিয়েছে।’

তবে আর দেরি কেন, চলুন জেনে নেওয়া যাক গান শোনার সঙ্গে শরীরের ভালো-মন্দের কি সম্পর্ক-

১. ক্রিয়েটিভিটি বাড়ে: আন্তর্জাতিক একটি গবেষণা প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, গান শুনলে মস্তিষ্কের বিশেষ একটি অংশ এতটাই অ্যাকটিভ হয়ে যায় যে ক্রিয়েটিভিটি বা অন্যরকমভাবে ভাবার ক্ষমতা অনেক বেড়ে যায়।

২. মন ভালো হয়ে যায়: কাজের চাপে এখন তো আমাদের সবারই জীবন প্রায় প্রেসার কুকারের মতো হয়ে গেছে। এমন পরিস্থিতিতে ডিপ্রেশন এবং স্ট্রেসের হাত থেকে রক্ষা পেতে গান এক মহৌষধ কিন্তু কীভাবে?

একাধিক কেস স্টাডিতে দেখা গেছে গান শুনলে মস্তিষ্কের অন্দরে ডোপামাইন নামে একটি ‘ফিল গুড’ হরমোনের ক্ষরণ বেড়ে যায়, ফলে স্বাভাবিকভাবেই মন অনন্দে ভরে যায়। তাই এবার থেকে যখনই মনে হবে মানসিক চাপ হাতের বাইরে চলে যাচ্ছে, তখনই ১৫ মিনিট সময় বার করে পছন্দের কোনো গান শুনে নেবেন। দেখবেন নিমেষে মানসিক চাপের কালো মেঘ কেটে যাবে।

৩.শরীরের উন্নতি হয়: একটা কথা খুব শোনা যায়, মিউজিকের মধ্যে নাকি হিলিং পাওয়ার আছে। কথাটি কী সত্যিই? একেবারেই! বৈজ্ঞানিক গবেষণায় তো তাই বলছে। গবেষকরা লক্ষ্য করেছেন, গান শোনার সময় স্ট্রেস হরমোন নামে পরিচিত, কর্টিজলের ক্ষরণ কমে যায়।

সেই সঙ্গে উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস এবং নানাবিধ হার্টের রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাও কমে। ফলে সুস্থ জীবনের পথ প্রশস্ত হয়। দাঁড়ান দাঁড়ান যাচ্ছেন কোথায়! আরও কিছু বলার আছে! বেশ কিছু গবেষণাতে এও দেখা গেছে যে গান শোনার অভ্যাস থাকলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়তে শুরু করে। ফলে নানাবিধ সংক্রমণে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা একেবারে কমে যায়।

৪. অনিদ্রা দূর হয়: বিখ্যাত জার্মান কবি বার্থহোল্ড অর্বেক এই বিষয়ে একবার বলেছিলেন, ‘সারা দিন ধরে যত ময়লা আমাদের আত্মার ওপর জমতে থাকে, গান সেই ময়লা সব ধুয়ে দেয়। ’ কী বুঝলেন! গান হলো সেই ওষুধ, যা কানের মধ্য দিয়ে শরীরের অন্দরে প্রবেশ করা মাত্র ঘুম এসে যায়। তাইতো রাতে ঘুম আসতে না চাইলে ৩০-৪৫ মিনিট হালকা বিটের যেকোনো গান একটু শুনে নেবেন। দেখবেন অনিদ্রা লেজ তুলে পালাবে।

৫. ডিপ্রেশনের প্রকোপ কমায়: পরিসংখ্যান বলছে বিশ্বে মানুষ মানসিক অবসাদে ভুগছেন, যাদের মধ্যে অনেকের বাস আমাদের দেশে। এমন পরিস্থিতিতে গানের বিকল্প আর কিছুই হতে পারে না।

কারণ এ কথা ইতোমধ্যেই প্রমাণিত হয়েছে যে ডিপ্রেশনের প্রকোপ কমানোর পাশাপাশি এ সম্পর্কিত নানাবিধ লক্ষণ কমাতেও গান বিশেষ ভূমিকা রাখে।

৬. ওজন কমাতে সাহায্য করে: নিশ্চয় ভাবছেন গানের সঙ্গে ওজন কমার কী সম্পর্ক, তাইতো? জর্জিয়া টেক ইউনিভার্সিটির একদল গবেষক প্রমাণ করেছেন গান শোনার সঙ্গে ওজন কমার সরাসরি যোগ রয়েছে।

আসলে গান শোনার সময় কোনো কারণে মাত্রাতিরিক্ত খাবার খাওয়ার প্রবণতা কমে যায়। ফলে ওজন বাড়ার আশঙ্কা কমে। তাই এবার থেকে যখনই মনে হবে ওজন একটু বেড়েছে, তখনই হালকা আলোতে গান শুনতে শুনতে খাবার খাওয়া শুরু করবেন, দেখবেন উপকার মিলবে।

৭. মস্তিষ্কের সক্ষমতা বাড়ে: নিউ ইংল্যান্ড বুকসেলার পুরস্কার পাওয়া বিখ্যাত আমেরিকান লেখিকা জোডি পিকোল্টের মতে, মিউজিক হলো স্মৃতিশক্তির নিজস্ব ভাষা। মানে! কথাটার মানে হলো গান শোনার সঙ্গে স্মৃতিশক্তির নিবিড় যোগ রয়েছে। তাইতো জোডি এমনটা বলেছিলেন। আসলে গান শোনার সময় মস্তিষ্ক এত দ্রুত কাজ করতে শুরু করে দেয় যে স্মৃতিশক্তি বাড়তে শুরু করে। সেই সঙ্গে কোনো কিছু শেখার ক্ষমতাও বাড়ে।

আবারও শুরু হচ্ছে আফ্রো-এশিয়া কাপ

0

আশার আলো দেখছে আফ্রো-এশিয়া কাপ। ১৭ বছর আগে বন্ধ হয়ে যাওয়া টুর্নামেন্ট আবার শুরু হতে যাচ্ছে বলে জানিয়েছে আফ্রিকান ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন (এসিএ)। টুর্নামেন্টটি আবার চালু হওয়া নিয়ে আলোচনা হচ্ছে বলে শনিবার বার্ষিক সভা শেষে জানিয়েছে এসিএ।

আফ্রো-এশিয়া টুর্নামেন্ট নিয়ে এসিএর অন্তর্বর্তী ও জিম্বাবুয়ে ক্রিকেটের প্রধান তাভেংওয়া মুকহলানি বলেছেন, ‘আমরা এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের সঙ্গে আলোচনা করেছি।

স্পষ্টতই আমাদের আফ্রিকান দল চায় আফ্রো-এশিয়া কাপ পুনরুজ্জীবিত হোক।’ তৃতীয় টুর্নামেন্টকে সামনে রেখে ইতিমধ্যে ৬ দলের একটি অন্তর্বর্তীকালীন কমিটিও গঠন করেছে এসিএ। এর আগে ওয়ানডে সংস্করণে দুটি টুর্নামেন্ট হয়েছে আফ্রো-এশিয়া কাপ। ২০০৯ সালে কেনিয়া তৃতীয়বার হওয়ার কথা থাকলেও তা আর আলোর মুখ দেখেনি।

সর্বশেষ ২০০৭ সালে দুই মহাদেশের ক্রিকেটাররা মুখোমুখি হয়েছিল। আর টুর্নামেন্টের শুরু হয়েছিল ২০০৫ সালে। প্রথমবারের ১-১ সমতায় শেষ হওয়া টুর্নামেন্টে এশিয়ার হয়ে নেতৃত্ব দিয়েছেন ইনজামাম-উল-হক। তার অধীনে খেলেছেন ভারতের রাহুল দ্রাবিড়, আশিষ নেহরা এবং অনিল কুম্বলেরা।

আর দ্বিতীয়বার এশিয়ার ৩-০ ব্যবধানের জয়ে নেতৃত্ব দিয়েছেন মাহেলা জয়াবর্ধনে। সেবার শহিদ আফ্রিদি, সৌরভ গাঙ্গুলি, মোহাম্মদ আসিফদের সঙ্গে খেলেছেন মাশরাফি বিন মর্তুজাও।

আবার চালু হলে নিশ্চিতভাবেই তারকা খেলোয়াড়দের মিলনমেলা বসবে। সেখানে একই দলের হয়ে খেলতে দেখা যেতে পারে বাবর আজম, বিরাট কোহলি, কুশল মেন্ডিজ, মেহেদী হাসান মিরাজ ও রশিদ খানদের মতো খেলোয়াড়দের। ২০১৩ সালের পর আর কখনো ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় সিরিজ না হওয়ায় এই টুর্নামেন্ট দিয়ে একে-অপরের সংস্পর্শেও আসতে পারবেন দুই দলের খেলোয়াড়েরা।

ফের সেই একই ইনজুরিতে নেইমার

0

ইনজুরি যেন পিছু ছাড়ছে না নেইমারকে। গত বছর এসিএল ইনজুরিতে পড়ার পর দীর্ঘ এক বছর মাঠের বাইরে থাকতে হয়েছে নেইমার জুনিয়রকে। গত মাসেই ফিরেছেন এএফসি চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ম্যাচ দিয়ে। অনেকেই যখন আরও একবার মাঠে নেইমারের ফেরা উদযাপনের অপেক্ষায়, তখনই আরও একবার ইনজুরিতে পড়লেন এই ব্রাজিলিয়ান।

ইনজুরি থেকে ফিরেই দ্বিতীয় ম্যাচ খেলতে নেমে আবারও ছিঁটকে যাওয়ার শঙ্কায় নেইমার। ইস্তেঘাল এফসির বিপক্ষে ম্যাচ শেষ না করেই মাঠ ছাড়তে হয়েছে তাকে। মাঠে নামার ৩০ মিনিট পরেই উঠে যেতে হয় তাকে। ম্যাচের ৫৮ মিনিটে বদলি হিসেবে নেমেছিলেন তিনি। তবে নেইমার হতাশার মাঝেও বড় খবর, এএফসি চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ম্যাচে ইস্তেঘাল এফসিকে ৩-০ গোলে হারিয়েছে আল হিলাল। সার্বিয়ান তারকা আলেক্সান্দার মিত্রোভিচ করেছেন হ্যাটট্রিক।

ম্যাচের ফলের চেয়ে অবশ্য বড় হয়ে উঠেছে নেইমারের ইনজুরিটাই। ডান পায়ের পেছনের দিকে চোট পেয়েছেন। যন্ত্রণায় শুয়ে পড়েন মাঠে। বাধ্য হয়ে আল হিলালের কোচ তাকে মাঠ থেকে তুলে নেন। এক বছর পর মাঠে ফিরে দুই ম্যাচ মিলিয়ে মাত্র ৪২ মিনিট খেলেছেন এই ব্রাজিলিয়ান।

জানা গেছে,উরুর মাংসপেশির ইনজুরিতে পড়েছেন নেইমার। এই ইনজুরি কতটা মারাত্মক তা এখনও পরিষ্কার নয়। ফলে মাঠে ফিরতে তার ঠিক কতদিন লাগবে তাও নিশ্চিত নয়। সাধারণ মাংসপেশির চোটে অবশ্য তিন থেকে চার সপ্তাহের জন্যই মাঠের বাইরে থাকতে হয় খেলোয়াড়দের।

তবে নেইমার তার সমর্থকদের আশ্বস্ত করছেন। ম্যাচের পর ইনস্টাগ্রামের স্টোরিতে লিখেছেন, আশা করি, এটা বড় কিছু নয়…এটা স্বাভাবিক যে এক বছর পর মাঠে নামলে এমনটা হয়, চিকিৎসক আমাকে আগেই সতর্ক করেছিল, তাই আমার সতর্ক থাকতে হবে এবং আরও বেশি মিনিট খেলতে হবে।

সৌদি প্রো লিগের স্কোয়াডে না থাকায় আগামী দুই ম্যাচ নেইমার এমনিতেও খেলতে পারতেন না। তবে নেইমার নিজেই জানিয়েছেন, খুব বড় ইনজুরিতে তাকে পড়তে হয়নি। সেক্ষেত্রে আগামী ২৬ নভেম্বর এএফসি চ্যাম্পিয়ন্স লিগে আল সাদের বিপক্ষে ম্যাচে দেখা যেতে পারে তাকে।