Home Blog Page 11

খুলনা জেলা বিএনপির কমিটি ঘোষণা।

0

খুলনা জেলা বিএনপির কমিটি ঘোষণা।

মোঃ ইমদাদুল হক মিলনঃ খুলনা জেলা বিএনপির নতুন কমিটি ঘোষণা দেওয়ায় দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়ে আনন্দ মিছিল ও পথসভা রূপসা উপজেলা সদরে শুক্রবার ১৩ ডিসেম্বর বিকালে অনুষ্ঠিত হয়।

বিএনপি নেতা সৈয়দ মাহমুদ আলীর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তৃতা করেন জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জিএম কামরুজ্জামান টুকু।

এসময় বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা বক্তৃতা করেন যথাক্রমে জেলা বিএনপির সাবেক মানবাধিকার সম্পাদক সৈয়দ নিয়ামত আলী, জেলা বিএনপির সাবেক সদস‍্য ফ ম মনিরুজ্জামান, উপজেলা বিএনপির সাবেক সদস‍্য এইচ এম কামরুজ্জামান কচি, উপজেলা যুবদলের সিনিয়র আহবায়ক মুন্না সরদার, এইচ এম আবুল কালাম,
হাফিজুর রহমান, ছাত্রনেতা ইসরাইল বাবু, শেখ জিয়াউর রহমান,আবু দাউদ দানিস, আবুল কাশেম, হীরক গোলদার,অখিল ঢালী,
সুমন রাজ,
সুমন খান, আলমগীর শেখ, হাসিব আয়ান, নয়ন পাইক, সোহাগ সরদার, ফেরদাউস মোল্লা, সাইদুল শেখ, ওয়ালিদ শেখ, মাহবুব শেখ, মিঠুন ঘোষ,হৃদয়,সোহেল, আকাশ, নাজমুল, দীপ্ত, রুবেল,রানা, রাসেল,জি এম অহিদুল ইসলাম মুজাহিদ, মাকসুদ, হাফিজুর রহমান,আনিসুর রহমান, জসিম, শাহিন শেখ, আব্দুল্লাহ, সুশান্ত ঘোষ, জিএম রকিবুল ইসলাম, আবুল হোসেন শেখ প্রমূক।

মিছিলটি উপজেলার প্রধান প্রধান সড়ক পরিদক্ষিণ শেষে থানার মোড়ে পথসভায় বক্তৃতার মাধ্যমে শেষ হয়।

বাংলাদেশি ৭৯ জন জেলে ও নাবিককে ভারতীয় কোস্টগার্ড অন্যায়ভাবে ধরে নিয়ে যাওয়ায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ -অধ্যাপক মিয়া গোলাম

0

বাংলাদেশি ৭৯ জন জেলে ও নাবিককে ভারতীয় কোস্টগার্ড অন্যায়ভাবে ধরে নিয়ে যাওয়ায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ
-অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার

মোঃ ইমদাদুল হক মিলনঃ বাংলাদেশি ৭৯ জন জেলে ও নাবিককে ২টি ফিশিং বোর্ডসহ সুন্দরবন এলাকা থেকে অন্যায়ভাবে ধরে নিয়ে যাওয়ায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার ১১ ডিসেম্বর এক বিবৃতি প্রদান করেছেন।

বিবৃতিতে তিনি বলেন, “গত ১০ ডিসেম্বর দুপুরের দিকে ভারতীয় কোস্টগার্ড সুন্দরবন এলাকা থেকে ৭৯ জন বাংলাদেশি জেলে ও নাবিকসহ এফভি মেঘনা-৫ ও এফভি লায়লা-২ নামক দুটি অত্যাধুনিক ফিশিং বোর্ড অন্যায়ভাবে ধরে নিয়ে গেছে। বাংলাদেশের সমুদ্র এলাকা থেকে বাংলাদেশি জেলে ও নাবিক ধরে নিয়ে যাওয়ার ঘটনা অত্যন্ত দুঃখজনক ও অনাকাক্সিক্ষত। ভারতের এই উস্কানিমূলক ঘটনায় আমরা গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। এ ঘটনা স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশের নিরাপত্তার উপর এক মারাত্মক হুমকি। অবিলম্বে এ ধরনের ঘটনা বন্ধ হওয়া উচিত।

তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশি জেলে ও নাবিকদের ফিশিং বোর্ডসহ বাংলাদেশে ফেরত আনার লক্ষ্যে অবিলম্বে বলিষ্ঠ পদক্ষেপ গ্রহণ করার জন্য আমরা বাংলাদেশ সরকারের নিকট জোর দাবি জানাচ্ছি। সেই সাথে ভবিষ্যতে যাতে এ ধরনের ঘটনা আর না ঘটে সে লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তামূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করার জন্য আমি বাংলাদেশ সরকারের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।”

খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ লাইন্সে কল্যাণ সভা অনুষ্ঠিতঃ

0

খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ লাইন্সে কল্যাণ সভা অনুষ্ঠিতঃ

মোঃ ইমদাদুল হক মিলনঃ আজ ১২ ডিসেম্বর ২০২৪ সকাল ১০:০৫ ঘটিকায় বয়রাস্থ পুলিশ লাইন্স মাল্টিপারপাস হলে কেএমপি’র পুলিশ কমিশনার মোঃ জুলফিকার আলী হায়দারের সভাপতিত্বে কল্যাণ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সভার শুরুতে বিগত কল্যাণ সভায় প্রস্তাবিত সিদ্ধান্ত ও বাস্তবায়নের অগ্রগতি নিয়ে আলোচনা করা হয়। অত:পর সভায় উপস্থিত বিভিন্ন পদমর্যাদার পুলিশ সদস্যদের সমষ্টিগত দাবী-দাওয়া পুলিশ কমিশনার মনোযোগ সহকারে শ্রবণ করেন এবং সেগুলো পূরণে সংশ্লিষ্ট অফিসারদেরকে নির্দেশনা প্রদান করেন। এরপর বাংলাদেশ পুলিশে দীর্ঘ চাকুরী জীবন শেষে ৩ জন পুলিশ সদস্য এবং ১ জন সিভিল স্টাফ বার্ধ্যক্যজনিত ও স্বেচ্ছায় অবসরে যাওয়ায় পুলিশ কমিশনার তাদের ফুলেল শুভেচ্ছা, ক্রেস্ট ও উপহার সামগ্রী প্রদান করেন। একইসাথে তাদের অবসরকালীন সুস্থতা ও দীর্ঘায়ু কামনা করেন।

সভায় খুলনা বিভাগীয় পুলিশ হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত তত্ত্বাবধায়ক ডা: সৈয়দ একেএমএন করিম শীতকালীন স্বাস্থ্য বিষয়ক পরামর্শ প্রদান করেন। শীতে আমলকি ফল খাওয়ার উপকারিতা এবং স্বাস্থ্য সম্মত উপায়ে খাবার গ্রহণের নিয়ম সম্পর্কে আলোকপাত করেন। ডেঙ্গু প্রতিরোধে যতটুকু সম্ভব শরীর ঢেকে রাখা এবং দিনের বেলাতেও বিশ্রাম নেওয়ার সময়ে মশারি টানানোর পরামর্শ প্রদান করেন। ডেঙ্গুর লক্ষণ দেখা দিলে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়ার তাগিদ দেন।

পুলিশ কমিশনার তাঁর বক্তব্যে বলেন, শীতে রাত্রিকালীন ডিউটির ক্ষেত্রে পর্যাপ্ত গরম কাপড় পরিধান করে ডিউটিতে বের হতে হবে। শীতে সুস্থ থাকার জন্য সবাইকে পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে। টহল ডিউটির গাড়িতে এবং ব্যারাকে মশার কয়েল ব্যবহার করার ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। পুলিশ সদস্যদের সমিষ্টিগত যে কোনো সমস্যা শুধু কল্যাণ সভাতেই না যেকোনো সময় কর্তৃকপক্ষের নজরে আনলে তাতক্ষণিকভাবে তা সমাধান করার চেষ্টা করা হবে। খুলনা মাহনগরীর আইন-শৃঙ্খলা সমুন্নত রাখতে সবাইকে আন্তরিকভাবে একযোগে কাজ করার আহবান জানান।

কল্যাণ সভায় কেএমপি’র অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (এ্যাডমিন এন্ড ফিন্যান্স)  আবু রায়হান মোহাম্মদ সালেহ-সহ বিভিন্ন পদমর্যাদার অফিসার-ফোর্স উপস্থিত ছিলেন।

দেশ ও জাতি গঠনে তরুণ প্রজন্মকে দায়িত্ব নিতে হবেঃ কেএমপি কমিশনার

0

দেশ ও জাতি গঠনে তরুণ প্রজন্মকে দায়িত্ব নিতে হবেঃ কেএমপি কমিশনার

মোঃ ইমদাদুল হক মিলন ঃআজ ১২ ডিসেম্বর ২০২৪ বেলা ১১.৩০ ঘটিকায় খুলনা জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে Youth Festival অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার জনাব মোঃ জুলফিকার আলী হায়দার।

অনুষ্ঠানে বক্তব্যে পুলিশ কমিশনার বলেন, আগামীর দেশ ও জাতি গঠনে তরুণ প্রজন্মকে দায়িত্ব নিতে হবে। কিন্ত দুঃখজনক হলেও সত্য মাদকের ভয়াল থাবায় ধ্বংসের পথে আমাদের তরুণ প্রজন্ম। মাদকের কারণে বেড়ে যাচ্ছে সামাজিক অবক্ষয়, নৈতিক মূল্যেবোধ হারাতে বসেছে তরুণ সমাজ। ভেঙে যাচ্ছে পারিবারিক বন্ধন, নষ্ট হচ্ছে পারস্পরিক আস্থা-বিশ্বাস। আমাদের পরবর্তী বংশধরকে মাদকের নেতিবাচক প্রভাব থেকে বাঁচাতে হলে পরিবার ও সমাজ জীবন থেকে মাদক তথা নেশাজাতীয় দ্রব্য উৎখাত করতে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। জাগাতে হবে বিবেক, গড়ে তুলতে হবে সামাজিক সচেতনতা। যুবসমাজকে নিয়মিত লেখাপড়া, খেলাধুলা এবং সংস্কৃতি চর্চায় মনোনিবেশ করতে হবে। মাদকের পাশাপাশি যৌতুকও আমাদের সমাজের আরেকটি ব্যাধি। যৌতুকের অভিশাপে বহু সংসার অবলীলায় ভেঙ্গে যাচ্ছে। যৌতুক প্রথা বিলোপে নারীর প্রতি সমাজের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করা দরকার।

বর্তমান সময়ে প্রযুক্তি আমাদের জীবনযাত্রাকে সহজ এবং আরামদায়ক করে দিয়েছে। ছোট্ট একটা স্মার্টফোনের মাধ্যমে দুনিয়া এখন হাতের মুঠোয়। একদিকে যেমন সুফল বয়ে এনেছে, তেমনি এর অতিরিক্ত ব্যবহারে রয়েছে নানা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া। অভিভাবকদের খেয়াল রাখতে হবে আমাদের সন্তানরা যেন অতিরিক্ত স্মার্টফোনে আসক্ত না হয়ে পড়ে। একটি সুন্দর দেশ ও জাতি গঠনে তরুণ প্রজন্মকে সঠিকভাবে কাজে লাগাতে সমাজের প্রতিটা শ্রেণী-পেশার লোককে তাদের নিজ নিজ জায়গা থেকে ভূমিকা পালন করতে হবে।

অনুষ্ঠানে ইউনিসেফের খুলনা প্রতিনিধি, বাংলাদেশ বেতার খুলনার কর্মকর্তা-সহ বিভিন্ন স্কুল-কলেজের ছাত্র-ছাত্রীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

এভিয়েশন কোর্স সম্পন্ন করলেন ২ পুলিশ কর্মকর্তা।

0

এভিয়েশন কোর্স সম্পন্ন করলেন ২ পুলিশ কর্মকর্তা।

মোঃ ইমদাদুল হক মিলনঃ বাংলাদেশ পুলিশের দুই নবীন অফিসার সাফল্যের সাথে ‘এভিয়েশন বেসিক কোর্স-১৩’ সম্পন্ন করেছেন। তারা হলেন এএসপি মো. মোহাইমিনুল হক ও এএসপি এইচ এম গোলাম রাব্বি।

সম্মানিত সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, এসবিপি, ওএসপি, এসজিপি, পিএসসি প্রধান অতিথি হিসেবে আজ বুধবার সকালে আর্মি এভিয়েশন স্কুলে নবীন বৈমানিকদের সার্টিফিকেট প্রদান করেন ও ফ্লাইং ব্রেভেট পরিয়ে দেন। সম্মানিত ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ, বাংলাদেশ বাহারুল আলম বিপিএম এবং উচ্চপদস্থ সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তাগণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

আর্মি এভিয়েশন গ্রুপের অধীন এভিয়েশন স্কুলের সার্বিক তত্ত্বাবধানে সেনা বাহিনীর ১৮ জন, নৌ বাহিনীর ৪ জন এবং বাংলাদেশ পুলিশের ২ জনসহ মোট ২৪ জন নবীন অফিসার ‘এভিয়েশন বেসিক কোর্স-১৩’ সম্পন্ন করেছেন।

বাংলাদেশ সফররত জাতিসংঘের প্রতিনিধি দলের সাথে মতবিনিময়

0

বাংলাদেশ সফররত জাতিসংঘের প্রতিনিধি দলের সাথে মতবিনিময়

মোঃ ইমদাদুল হক মিলনঃ ১২ ডিসেম্বর দুপুরে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমীর ও সাবেক এমপি ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো: তাহের এর নেতৃত্বে ৪-সদস্য বিশিষ্ট একটি প্রতিনিধি দলের সাথে বাংলাদেশ সফররত জাতিসংঘের প্রতিনিধি দলের এক বৈঠক গুলশানস্থ জাতিসংঘের আবাসিক কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়। সাক্ষাৎকারটি অত্যন্ত হৃদ্যতা ও সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সাক্ষাৎ শেষে এক প্রেস ব্রিফিং-এ ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোঃ তাহের বলেন, আজ আমরা জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধি এবং বাংলাদেশ সফররত জাতিসংঘের প্রতিনিধি দলের সাথে মতবিনিময় করেছি। বাংলাদেশের বর্তমান পরিবর্তিত পরিস্থিতি বিশেষ করে চলমান বিচার প্রক্রিয়া, বাংলাদেশের উন্নয়ন, অগ্রগতি, ডেমোক্রেসি এবং বাংলাদেশে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে মতবিনিময় করার জন্য তারা বাংলাদেশে এসেছেন।

তিনি আরও বলেন, সাক্ষাৎকালে জামায়াতে ইসলামী আগামীর বাংলাদেশকে কিভাবে দেখতে চায়- সেসম্পর্কে তারা জানতে চেয়েছেন। আমরা দলের পক্ষ থেকে আমাদের অবস্থান তুলে ধরেছি। বিচারের ব্যাপারে আমরা বলেছি- ক্রিমিনালস যারা আছে, তাদের বিচার হতে হবে। তবে সেটা যেন ফেয়ার হয় এবং কোনো ধরনের ইনজাস্টিস না হয়। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুন্যালে যেসব বিচার হবে, তা যেন আন্তর্জাতিক মানের হয়, সেসম্পর্কেও আমরা আলোচনা করেছি। প্রয়োজনীয় সংস্কার, ডেমোক্রেটিক সিস্টেম তৈরি ও যথাসময়ে দেশে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন হওয়ার বিষয়ে আমরা কথা বলেছি।

জাতিসংঘের প্রতিনিধি দলে ইউএন হাইকমিশনার ফর হিউম্যান রাইটস এর ট্রানজিশনাল জাস্টিস এডভাইজার সেবাস্টিয়ান ভেরেলস্ট এবং ফাইন্যানসিং ফর পিসবিল্ডিং এর ডেপুটি চীফ মারকাস লেনযেনসহ ৫ জন প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন।

জামায়াতে ইসলামীর প্রতিনিধি দলে উপস্থিত ছিলেন সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য জনাব সাইফুল আলম খান মিলন, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য এবং প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের সেক্রেটারি এড. মতিউর রহমান আকন্দ।

পুলিশ রাষ্ট্রের জন্য, জনগণের জন্য, অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তার জন্যই সৃষ্টি হয়েছে : অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার।

0

পুলিশ রাষ্ট্রের জন্য, জনগণের জন্য, অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তার জন্যই সৃষ্টি হয়েছে : অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার।

মোঃ ইমদাদুল হক মিলনঃ ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস্) মোঃ ইসরাইল হাওলাদার বলেছেন, পুলিশ রাষ্ট্রের জন্য, জনগণের জন্য, অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা রক্ষার জন্যই সৃষ্টি হয়েছে।

বৃহস্পতিবার ১২ ডিসেম্বর ২০২৪ বিকালে শাহ আলী থানা এলাকার ৮ নং ওয়ার্ড কমিউনিটি সেন্টারে পুলিশ, ছাত্র-জনতা ও সম্মানিত নাগরিকবৃন্দের সমন্বয়ে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মোঃ ইসরাইল হাওলাদার বলেন, পুলিশের যে কাজ তা আইন দ্বারা নির্ধারিত। আইনের বাইরে যাওয়ার কোন সুযোগ নেই। আইনের মধ্যে থেকে আমাদের উপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করে যেতে হবে। বিশেষ করে কোন দাঙ্গা হলে তাতে কোন কোন ধাপ অনুসরণ করতে হবে তা আইনে সুস্পষ্ট উল্লেখ আছে। এক্ষেত্রে প্রথমে সমবেত জনতার সাথে আলোচনার কথা অনুসরণ করার কথা বলা আছে, যদি সেটি কাজ না করে তাহলে ধাপে ধাপে অন্যান্য পদক্ষেপের কথা বলা আছে। এর সর্বশেষ ধাপ হল নিজের জীবন ও সম্পদ বা অন্যের জীবন ও সম্পদ আক্রান্ত হলে আত্নরক্ষার উদ্দেশে পুরো মাত্রায় প্রতিরোধে যাওয়া যেতে পারে। অর্থাৎ সর্বশেষ ধাপটি সবচেয়ে জটিল পরিস্থিতির ক্ষেত্রে অবলম্বন করতে হবে। তাই পরিস্থিতি মোকাবেলায় পুলিশকে আইনে নির্দেশিত ধাপসমূহ অনুসরণ করতে হবে যাতে যেকোন সমস্যা শান্তিপূর্ণ উপায়ে সমাধান করা যায় এবং বিশৃঙ্খলা এড়ানো যায়।

তিনি আরো বলেন, দেশ পরিচালনা করা রাজনীতিবিদগণের কাজ। আর প্রশাসনের কাজ হল আইনের মধ্য থেকে রাজনৈতিক নেতৃত্বের কল্যাণমূলক রাষ্টনীতিগুলো বাস্তবায়ন করা। রাজধানীর সবগুলো থানায় এধরনের মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হচ্ছে। এর উদ্দেশ্য হলো কমিউনিটি এনগেজমেন্ট। আপনারা কি চান, আপনাদের কি সমস্যা এবং এ সংক্রান্তে আপনাদের পরামর্শ কি- এর ভিত্তিতে আমরা আমাদের কর্মপরিকল্পনা নির্ধারণ করতে চাই।

অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার বলেন, শাহ আলী থানা এলাকায় চাঁদাবাজি, মাদক নির্মূলের কাজ অগ্রাধিকার ভিত্তিতে করা হচ্ছে। এছাড়া প্রধান সড়কগুলোতে ব্যাটারিচালিত রিকশা যাতে না চলে তার জন্য আমাদের ট্রাফিক বিভাগ কাজ করছে। আপনার একটু ধৈর্য ধারণ করুন, আমরা অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছি। প্রত্যেক থানায় সিটিজেন ফোরাম গঠন করা হচ্ছে যাতে এলাকাভিত্তিক সমস্যা চিহ্নিত করে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া যায়।

মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছাত্র-জনতা ও শাহ আলী থানা এলাকার সম্মানিত নাগরিকবৃন্দ অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনারের কাছে তাদের বিভিন্ন মতামত ও পরামর্শ তুলে ধরেন।

শাহ আলী থানা এলাকার নাগরিক তাওহীদ বলেন, আমাদের খেলার মাঠ ধীরে ধীরে বেদখল হয়ে যাচ্ছে। তরুণরা খেলাধুলা করতে না পারায় কিশোর গ্যাংয়ের সৃষ্টি হচ্ছে এবং মাদকের প্রভাব বেড়ে যাচ্ছে। এসব বিষয়ে পুলিশ এবং প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

সভায় উপস্থিত কৃষ্ণলাল বলেন, বর্তমান পুলিশের কার্যক্রমে আমরা সন্তুষ্ট। বিশেষ করে সনাতন ধর্মের বিভিন্ন উৎসবের নিরাপত্তায় পুলিশের আন্তরিক সহযোগিতা পেয়েছি। আর এই এলাকায় আমরা সব ধর্মের মানুষ একসাথে মিলেমিশে বাস করে আসছি। আমাদের মধ্যে সৌহার্দ্য ও সম্প্রীতি সবসময়ের মতো বিরাজ করছে।

মিরপুর বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ মাকছুদের রহমান, বিপিএম এর সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় মিরপুর বিভাগের বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাবৃন্দ, বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, পেশাজীবী, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের নেতৃবৃন্দ, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানগণ এবং ছাত্র আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

পুলিশকে মানুষের আত্মার জায়গায় নিয়ে যেতে চাই: অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার।

0

পুলিশকে মানুষের আত্মার জায়গায় নিয়ে যেতে চাই: অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার।

মোঃ ইমদাদুল হক মিলনঃ ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) রেজাউল করিম মল্লিক বলেছেন, আমাদের কাজের মাধ্যমে পুলিশকে মানুষের আত্মার জায়গায় নিয়ে যেতে চাই। আমরা ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি) আপনাদের সর্বোচ্চ সেবা প্রদান করতে চাই। আপনারা যে কোন প্রয়োজনে আসবেন আমরা আপনাদের সহযোগিতার জন্য প্রস্তুত রয়েছি।

বৃহস্পতিবার ১২ ডিসেম্বর ২০২৪ বিকালে রাজধানীর বাড্ডার টাইকিং পার্টি সেন্টারে পুলিশ, ছাত্র-জনতা ও বাড্ডা থানা এলাকার সম্মানিত নাগরিকবৃন্দের সমন্বয়ে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) বলেন, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মাধ্যমে আমরা একটি নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি। নতুন করে পাওয়া এই বাংলাদেশকে আমরা একটি সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ ও মাদকমুক্ত বাংলাদেশ হিসেবে গড়তে চাই।

তিনি আরো বলেন, পুলিশ ও জনগণের মধ্যে সম্পর্কটা খুবই নিবিড়। একে অন্যের পরিপূরক। পুলিশের পেশাগত দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে জনগণের সহযোগিতা একান্ত প্রয়োজন। একটি সুষ্ঠু সমাজ বিনির্মাণে এককভাবে পুলিশের পক্ষে কোনকিছুই করা সম্ভব নয়, যদি না জনগণ তথ্য ও সহযোগিতা দিয়ে পাশে থাকে।

তিনি বলেন, আমরা আর কোন রাজনৈতিক দলের হাতিয়ার হতে চাই না। আমরা আপনাদের সেবা দিতে চাই, কারো কোন কষ্টের কারণ হতে চাই না। আন্তরিক সেবা প্রদানের মাধ্যমে আপনাদের কষ্টের অংশীদার হতে চাই।

গুলশান বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মোঃ তারেক মাহমুদ বলেন, ৫ আগস্ট বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি ঐতিহাসিক ঘটনা। যার ফলে বাংলাদেশে অনেক পরিবর্তন এসেছে। এমনিভাবে পুলিশি সেবায়ও এসেছে আমূল পরিবর্তন। আগামীতে পুলিশকে আরো জনবান্ধব পুলিশ হিসেবে গড়ে তুলতে আপনাদের সহযোগিতা প্রয়োজন।

মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছাত্র-জনতা ও বাড্ডা থানা এলাকার সম্মানিত নাগরিকবৃন্দ অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনারের কাছে তাদের বিভিন্ন মতামত ও পরামর্শ তুলে ধরেন।

মতবিনিময় সভায় বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি অনিক জাহান শাওন বলেন, বাংলাদেশ একটি সম্ভাবনার দেশ। আমরা এমন একটি বাংলাদেশ চাই যেখানে সকল দল ও মতের সমর্থন থাকবে। এই দেশের অপরাধ প্রতিরোধে আমরা পুলিশকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করবো। বিশেষ করে সমাজ থেকে কিশোর গ্যাং ও মাদক নির্মূলে পুলিশের পাশে আমরাও দাঁড়াতে চাই। জনবান্ধব পুলিশি সেবার মাধ্যমে আগামীর বাংলাদেশ হবে নিরাপদ ও সুন্দর।

গুলশান বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মোঃ তারেক মাহমুদের সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় গুলশান বিভাগের বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাবৃন্দ, বাড্ডা থানা এলাকার বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, পেশাজীবী, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের নেতৃবৃন্দ, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানগণ এবং ছাত্র আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

“যৌক্তিক সময়ের মধ্যে সংস্কার শেষ করে নির্বাচন দেয়ার আহ্বান” -অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার

0

“যৌক্তিক সময়ের মধ্যে সংস্কার শেষ করে নির্বাচন দেয়ার আহ্বান”
-অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার

মোঃ ইমদাদুল হক মিলনঃ বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, জামায়াতে ইসলামীর নেতৃবৃন্দসহ দেশের ইসলামী দলগুলোকে নিঃশেষ করে শেখ হাসিনা এদেশে একক কর্তৃত্ব কায়েম করতে চেয়েছে। এজন্য আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের নামে দলীয় বিচারক, দলীয় প্রসিকিউটর দিয়ে ট্রাইব্যুনাল গঠন করেছে। সেই ট্রাইব্যুনালে দলীয় সাক্ষী দিয়ে সাজানো মামলায় শীর্ষ নেতৃবৃন্দকে বিচারিক হত্যা করা হয়েছে। হাসিনার গঠিত ট্রাইব্যুনালের বিচারকরা সাজানো মামলায় ফাঁসির আদেশ দিয়ে মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছে। তিনি সেই ট্রাইব্যুনালের বিচারক, প্রসিকিউটর, সাক্ষীদের মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে বিচারের আওতায় আনার দাবি জানান।

১২ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার বিকেলে ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের পল্টন থানার কর্মী সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। থানা আমীর শাহীন আহমেদ খানের সভাপতিত্বে সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের আমীর মো. নূরুল ইসলাম বুলবুল, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের নায়েবে আমীর এডভোকেট ড. হেলাল উদ্দিন এবং সেক্রেটারি ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ।

অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, “জামায়াতে ইসলামী নির্বাচনের জন্য তাড়াহুড়ো করছে না। তবে কালক্ষেপণও চায় না। যৌক্তিক সময়ের মধ্যে সংস্কার শেষ করে নির্বাচন দিতে হবে। সংস্কার ছাড়া নির্বাচন দিলে জনগণের আশা-আকাঙ্খার প্রতিফলন হবে না। আবার নির্বাচনে কালক্ষেপণ হলেও ষড়যন্ত্রকারীদের ষড়যন্ত্র অব্যাহত থাকবে। তাই অন্তবর্তী সরকারের উচিত দ্রুততম সময়ের মধ্যে সংস্কার শেষ করে একটি অবাধ, সুষ্ঠ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্পন্ন করা।

২৪ কেজি গাঁজাসহ চার মাদক কারবারিকে গ্রেফতার করেছে ডিবি-ওয়ারী

0

২৪ কেজি গাঁজাসহ চার মাদক কারবারিকে গ্রেফতার করেছে ডিবি-ওয়ারী

মোঃ ইমদাদুল হক মিলনঃ রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকা থেকে ২৪ কেজি গাঁজাসহ চার মাদক কারবারিকে গ্রেফতার করেছে ডিএমপির ডিবি-ওয়ারী বিভাগ।

গ্রেফতারকৃতরা হলো –  মোঃ সোহেল মিয়া (২০),  মোঃ জীবন হোসেন (২১),  মোঃ মুন্না হোসেন (২১) ও ওয়াসিম (৪২)।

বুধবার (১১ ডিসেম্বর ২০২৪ ) বিকাল ০৪:৩৫ ঘটিকায় মোহাম্মদপুরের গজনবী রোড এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে এ বিপুল পরিমাণ গাঁজাসহ তাদেরকে গ্রেফতার করে গোয়েন্দা-ওয়ারী বিভাগের ওয়ারী জোনাল টিম ।

ডিবি-ওয়ারী বিভাগ সূত্রে জানা যায়, বুধবার (১১ ডিসেম্বর ২০২৪ খ্রি.) ডিবি পুলিশের ওয়ারী জোনাল টিম ঢাকা মহানগর এলাকায় বিশেষ অভিযান পরিচালনাকালে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারে, কতিপয় মাদক কারবারি অবৈধ মাদকদ্রব্য বিক্রির জন্য গজনবী রোডের কলেজ গেইট এলাকায় অবস্থান করছে। এই সংবাদের ভিত্তিতে ডিবির টিম বিকেল ০৩:৫০ ঘটিকায় ওই এলাকায় পৌঁছালে ডিবি পুলিশের উপস্থিতি বুঝতে পেরে পালানোর সময় সোহেল, জীবন, মুন্না ও ওয়াসিম নামের চারজনকে গ্রেফতার করে। এ সময় তাদের হেফাজত থেকে ২৪ কেজি গাঁজা জব্দ করা হয়। জব্দকৃত গাঁজার আনুমানিক মূল্য তিন লক্ষ ৬০ হাজার টাকা। এ ঘটনায় গ্রেফতারকৃত চারজন ও পলাতক একজনসহ মোট পাঁচজনের বিরুদ্ধে ডিএমপির মোহাম্মদপুর থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে একটি মামলা রুজু করা হয়েছে।

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, গ্রেফতারকৃতরা কুমিল্লা জেলার পলাতক এক ব্যক্তির নিকট থেকে জব্দকৃত গাঁজা সংগ্রহ করে বিক্রির জন্য গজনবী রোডের কলেজ গেইট এলাকায় অবস্থান করছিলো। তারা কুমিল্লা এলাকা থেকে অবৈধ গাঁজা সংগ্রহ করে ঢাকা শহরের বিভিন্ন এলাকায় বিক্রি করে থাকে।

গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন। মামলার পলাতক অপর আসামিকে গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।