Home Blog Page 4

মনে আছে কি রাবি শিবির নেতা কুরআনে হাফেজ হাফিজুরের কথা?

0

মনে আছে কি রাবি শিবির নেতা কুরআনে হাফেজ হাফিজুরের কথা?

মোঃ ইমদাদুল হক মিলনঃ রাবির প্রফেসর ড. এএফএম রেজাউল করিম সিদ্দিকী হ’ত্যার ঘটনায় কুরআনে হাফেজ এই শিবির নেতাকে সন্দেহ করে আটক করেছিলো হাসিনার পুলিশ! রিমান্ডে পুলিশের অমানুষিক নির্যাতন ও জেল কর্তৃপক্ষের অবহেলায় এই ছেলেটি মা’রা যায়।

হাফিজুর রহমানের বড় ভাই হাবিবুর রহমান জানিয়েছিলেন, হাফিজুর রহমান থ্যালাসেমিয়ার রোগী ছিলেন। ডা. মাইনুল ইসলামের তত্ত্বাবধানে প্রতি তিন মাস পর পর তাঁকে র’ক্ত দিতে হতো। মারা যাওয়ার চার দিন আগে তাঁকে রক্ত দেওয়ার কথা ছিল। জেল কর্তৃপক্ষকে যথাসময়ে বিষয়টি জানিয়ে হাফিজুর রহমানকে ডা. মাইনুল ইসলামকে দেখিয়ে র’ক্ত দেওয়ার ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ জানানো হয়েছিল। কিন্তু জেল কর্তৃপক্ষ তাতে গুরুত্ব দেয়নি। ইচ্ছাকৃতভাবে কোনপ্রকার চিকিৎসার সুযোগ না দিয়ে এই নিরীহ শিবির নেতাকে মৃ’ত্যুর দিকে ঠেলে দেওয়া হয়। পরবর্তীতে ২০১৬ সালের ১৯ মে মেধাবী ছাত্রনেতা হাফিজুর মা’রা যান!

মেধাবী ছাত্রনেতা হাফিজুর রহমান রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের লোক প্রশাসন বিভাগের শিক্ষার্থী ও রাজশাহী মহানগরীর ১৯নং ওয়ার্ড ছাত্রশিবিরের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।

পরিত্যক্ত অবস্থায় ২৮২ রাউন্ড শটগানের গুলি উদ্ধার করেছে বিমানবন্দর থানা পুলিশ।

0

পরিত্যক্ত অবস্থায় ২৮২ রাউন্ড শটগানের গুলি উদ্ধার করেছে বিমানবন্দর থানা পুলিশ।

মোঃ ইমদাদুল হক মিলনঃ রাজধানীর কাওলা এলাকা থেকে পরিত্যক্ত অবস্থায় ২৮২ রাউন্ড শটগানের গুলি উদ্ধার করেছে ডিএমপির বিমানবন্দর থানা পুলিশ।

বৃহস্পতিবার ১৯ ডিসেম্বর ২০২৪  রাত ০২:৩০ ঘটিকায় বিমানবন্দর থানার ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের ঢাকামুখী রাস্তায় কাওলা এলাকায় নতুন নির্মিত স্টীলের ফুটওভার ব্রিজের নীচে পাকা রাস্তায় পরিত্যক্ত অবস্থায় গুলিগুলো উদ্ধার করা হয়।

বিমানবন্দর থানা সূত্রে জানা যায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশ জানতে পারে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের ঢাকামুখী রাস্তায় কাওলা এলাকায় নতুন নির্মিত স্টীলের ফুটওভার ব্রিজের নীচে পাকা রাস্তার উপর শটগানের গুলি পড়ে আছে। এমন তথ্যের ভিত্তিতে থানা পুলিশের টহলদল উল্লিখিত স্থান থেকে পরিত্যক্ত অবস্থায় ২৮২ রাউন্ড শটগানের গুলি উদ্ধার করে।

এ ঘটনায় পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

আগামী জাতীয় নির্বাচন সম্পূর্ণ ব্যালটে আয়োজন: প্রধান নির্বাচন কমিশনার।

0

আগামী জাতীয় নির্বাচন সম্পূর্ণ ব্যালটে আয়োজন: প্রধান নির্বাচন কমিশনার।

বাংলাদেশ বর্তমান সময়ঃ  আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ইলেকট্রনিক ভোটিং (ইভিএম) পদ্ধতি থেকে বেরিয়ে আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন। ইভিএম পদ্ধতি বাদ দিয়ে আগামী জাতীয় নির্বাচন সম্পূর্ণ ব্যালটে আয়োজন হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীন। দুপুরে রাজধানীর আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে কথা জানান তিনি।
এর আগে, গতকাল সোমবার নির্বাচন কমিশনার তাহমিদা আহমেদ বলেন, ২০২৫ সালের শেষে বা ২০২৬ সালের জানুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন আয়োজন করতে প্রস্তুত রয়েছে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন।
ওইদিনই সকালে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জানান, সংস্কার ও ভোটার তালিকা নির্ভুলভাবে প্রণয়ন সাপেক্ষে ২০২৫ সালের শেষদিকে অথবা ২০২৬ সালের প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন হতে পারে।
তিনি আরও বলেন, নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার ও নির্বাচন সংস্কার কমিশনের সুপারিশের ওপর নির্ভর করছে জাতীয় নির্বাচনের সময়কাল। এ ক্ষেত্রে সংস্কার ও ভোটার তালিকা নির্ভুলভাবে প্রণয়নসাপেক্ষে ২০২৫ সালের শেষদিকে অথবা ২০২৬ সালের প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচনের আয়োজন হতে পারে।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, প্রথমে সবচেয়ে বড় কাজ ভোটার তালিকা হালনাগাদ করা। এটি অত্যন্ত কঠিন কাজ। এর মধ্যে বিগত তিনটি নির্বাচনে ভোটারদের অংশগ্রহণের সুযোগ না থাকায় কাজটি এখন আরও কঠিন। কারও ভোটার তালিকা যাচাই করার সুযোগ হয়নি। গত ১৫ বছরে যারা ভোটার হওয়ার যোগ্য হয়েছে, তাদের সবার নাম ভোটার তালিকায় তোলা নিশ্চিত করতে হবে। এটি বড় একটি কাজ।
ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, দীর্ঘদিন পর এবার বহু তরুণ-তরুণী জীবনে প্রথমবারের মতো ভোট দেবে। অতীতে তাদের সেই অধিকার ও আনন্দ থেকে বঞ্চিত করা হয়েছিল। তাই এবারের নির্বাচনে তাদের ভোটদান একটি স্মরণীয় ঘটনা হয়ে থাকবে। এই অভিজ্ঞতাকে মসৃণ করার সমস্ত আয়োজন করতে হবে।

স্বৈরাচারের মাথা পালিয়েছে লেজ রয়ে গেছে: বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।

0

স্বৈরাচারের মাথা পালিয়েছে লেজ রয়ে গেছে: বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।

মোঃ ইমদাদুল হক মিলনঃ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, স্বৈরাচারের মাথা পালিয়ে গেছে কিন্তু তাদের লেজ রয়ে গেছে। তাদের বিরুদ্ধে সচেতন থাকতে হবে। বিএনপির রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতের রূপরেখা: ৩১ দফা বাস্তবায়নে নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির কর্মশালায় অংশ নিয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

তারেক রহমান বলেন, স্বৈরাচারের মাথা পালিয়ে গিয়েছে কিন্তু তাদের লেজ রয়ে গেছে। তাদের বিরুদ্ধে সচেতন থাকতে হবে। আমাদের ভেতরেও এজেন্ট ঢুকে গেছে। তাদের বিরুদ্ধেও আমাদের সোচ্চার হতে হবে। কেউ যদি ভাবে প্রতিপক্ষ পালিয়েছে, নির্বাচন সহজ হবে, তা না। নির্বাচন অনেক অনেক কঠিন হবে। জনগণের সমর্থন নিয়ে আমরা এ নির্বাচন পার করতে চাই।

তিনি বলেন, মানুষ যখন জানে আপনি বিএনপির রাজনীতি করেন তখন মানুষ আপনাদের সালাম দেয়, জিজ্ঞেস করে, ভাই নির্বাচন কবে হবে। ব্যবসায়ীরা বলেন, ভাই নির্বাচন কবে হবে, নইলে তো ব্যবসা ঠিকমতো হচ্ছে না। এটা আপনাকে জিজ্ঞেস করছে, কারণ মানুষের প্রত্যাশা আপনাদের কাছে। তাদের বিশ্বাস বিএনপি ভালো কিছু করতে পারবে।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আরও বলেন, একটি রাজনৈতিক দলের সবচেয়ে বড় সফলতা হলো, মানুষের আস্থা অর্জন করা। আপনার মতো অনেক মানুষই তো আছে, কয়জনের সাথে মানুষ এভাবে কথা বলছে। আপনার সাথে এমন ব্যবহার করছে, কারণ আপনি বিএনপি করেন। আপনার কাজকর্মের সাথে তাদের ভবিষ্যৎ জড়িত।

তিনি আরও বলেন, মানুষের আস্থা অর্জনই একটি রাজনৈতিক দলের সবচেয়ে বড় সফলতা। এই বিশ্বাস এই আস্থা ধরে রাখার দায়িত্ব জনগণের নয়। এই আস্থা ধরে রাখা আমাদের সকলের দায়িত্ব। আপনার এলাকায় আপনাকে দিয়ে মানুষ বিএনপিকে বিচার করবে। আপনি ভালো হলে বিএনপি ভালো, আপনি খারাপ হলে বিএনপি খারাপ। আপনাদের দিয়েই মানুষ বিএনপিকে বিচার করবে।

নেতাকর্মীদের উদ্দেশে তারেক রহমান বলেন, যারা অপকর্ম করবে শক্তহাতে সেই লোকগুলোর ব্যবস্থা নিতে হবে। আপনারা আজ এখানে নেতা হিসেবে এসেছেন। আপনাদের অধীনে অনেক লোক আছে। খেয়াল রাখবেন নিজেদের স্বার্থ হাসিলের জন্য কেউ যেন দলের ভাবমূর্তি নষ্ট করতে না পারে।

তিনি বলেন, আজ আমাদের ৩১ দফার কর্মশালা পর্ব, এটা তৃণমূল পর্যায়ের নেতাকর্মীদের সঙ্গে কথা বলার জন্য। এর আগে আমরা কেন্দ্রীয় নেতাকর্মীদের সাথে ও বিভাগীয় পর্যায়ে এই কর্মসূচি করেছি। আপনারা সারাদিন যে বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করেছেন, এর সবগুলোই ছিল দেশ ও দেশের মানুষের জন্য। আপনারা সাধারণ মানুষের সঙ্গে কথা বলছেন, মিশছেন, দেখছেন। আপনারা জানেন কীভাবে জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে মানুষ রাজপথে নেমে এসেছিল। তাদের জন্যেই এই ৩১ দফা।

জাতীয়তাবাদী যুবদলের সাবেক সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য মোস্তাফিজুর রহমান ভূঁইয়া দিপু, বিএনপির ঢাকা বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক নজরুল ইসলাম আজাদ, নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি মুহাম্মদ গিয়াসউদ্দিন, জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক গোলাম ফারুক খোকনসহ নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির বিভিন্ন ইউনিটের নেতারা কর্মশালায় উপস্থিত ছিলেন।

বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশনা ।

0

বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশনা ।

মোঃ ইমদাদুল হক মিলনঃ প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক নির্বাচন হবে। নেতা – কর্মীদেরকে সঠিকভাবে মূল্যায়ন করে উজ্জীবিত রাখতে হবে। পাড়া মহল্লা ঐতিহ্যবাহী পরিবারগুলোকে যথাযথ ভাবে ভোটের রাজনীতিতে কাজে লাগাতে হবে।
শিক্ষক, ছাত্র, যুবক ও অভিভাবক, পেশাজীবী, সাংবাদিক, ব্যবসায়ী, আলেম, কৃষক, শ্রমিক এবং বিএনপিকে বার বার রাষ্ট্রক্ষমতা আনার পিছনে যে নারী ভোটার আছে সকলের সাথে সৌহার্দ্য পুর্ন সম্পর্কের মধ্য দিয়ে লোভ লালসা পরিহার করে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে তৃণমূল থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত বিএনপি নেতাকর্মীরা যদি কাজ করে যায়।,
ইনশাল্লাহ ঐতিহাসিক বিজয়ের মাধ্যমে বিএনপি রাষ্ট্র ক্ষমতা আসবে।

জুলুমবাজ দের কে বর্জন করতে হবে, সে যতো বড় ঐতিহ্যবাহী পরিবারের হোক না কেন।

আমরা জনগণের পুলিশ হতে চাই, জনগণকে সাথে নিয়ে সমাজকে অপরাধমুক্ত করতে চাই :

0

আমরা জনগণের পুলিশ হতে চাই, জনগণকে সাথে নিয়ে সমাজকে অপরাধমুক্ত করতে চাই :

মোঃ ইমদাদুল হক মিলনঃ ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (লজিস্টিকস্, ফিন্যান্স অ্যান্ড প্রকিউরমেন্ট) হাসান মোঃ শওকত আলী বলেছেন, আমরা জনগণের পুলিশ হতে চাই, আমরা আপনাদেরকে সাথে নিয়ে এই বাংলাদেশকে আমরা সুন্দরভাবে গড়ে তুলতে চাই এবং সমাজকে অপরাধমুক্ত করতে চাই।

বুধবার  ১৮ ডিসেম্বর ২০২৪  বিকেলে খিলক্ষেত থানা এলাকার নিকুঞ্জ-২ কল্যাণ সমিতি মাঠে পুলিশ, ছাত্র-জনতা ও সম্মানিত নাগরিকবৃন্দের সমন্বয়ে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার বলেন, বাংলাদেশ পুলিশ আইন ও বিধি দ্বারা নিয়ন্ত্রিত একটি সংস্থা। আমরা কেউই জবাবদিহিতার ঊর্ধ্বে নই। আমরা কি করতে পারি, না পারি, আমাদের সমস্ত কার্যকলাপ জবাবদিহিতার মধ্যেই রয়েছে। যখন আমরা পুলিশের প্রশিক্ষণ শেষ করি তখন শপথ নিই যে, আমরা জনগণের জন্য কাজ করব। ঢাকা মহানগরের প্রতিটি থানাতেই আমরা যাচ্ছি। সম্মানিত নাগরিকগণের সাথে আমরা কথা বলছি। আপনাদের কাছ থেকে আমরা মতামত, পরামর্শ নিচ্ছি যেন সামনের দিনগুলোতে পুলিশ কিভাবে কাজ করবে তার একটি রূপরেখা দাঁড় করানো যায়। এদেশের মানুষ শান্তিপ্রিয়, এদেশের মানুষ দেশপ্রেমিক। ৫ আগস্ট এর পর জনগণ পুলিশের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে। আমরা সেই জনগণকে সাথে নিয়ে কাজ করতে চাই। আমরা পুলিশ, আপনাদেরই অংশ, আমরা যখন পরিবারের কাছে যাই তখন পরিবারের তথা সমাজের অংশ হয়ে যাই। কাজেই পুলিশ যখন কাজ করবে তখন মানবিক দৃষ্টি নিয়ে কাজ করবে, আপনাদেরকে সাথে নিয়ে কাজ করবে, আপনাদের সহায়তা নিয়ে কাজ করবে।

তিনি আরো বলেন, এই দেশ আমাদের সবার, আমরা যে সুন্দর আগামী বিনির্মাণের কথা বলছি তা যেন আমাদের বক্তব্যের মধ্যে সীমাবদ্ধ না থাকে বরং আমাদের মেধা ও মননে যেন তা আমরা ধারণ করতে পারি সেজন্য আমাদের সচেষ্ট থাকতে হবে। আসুন সবাই একসঙ্গে কাজ করি। এই দেশ আমাদের, এই মাটি আমাদের, আমরা এই মাটির সন্তান। কাজেই এই দেশ গড়ে তোলার দায়িত্ব আপনার, আমার, আমাদের সবার।

অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার বলেন, শুধু পুলিশের কাজ দ্বারা আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়। জনগণের সহায়তা ছাড়া এটি কোনভাবেই সম্ভব নয়। এই খিলক্ষেত এলাকার বেশ কয়েকটি সমস্যার কথা আমরা শুনেছি- তার মধ্যে মাদক, ফুটপাতের হকার এবং রাস্তা দখল করে ভ্যান রাখার বিষয় উঠে এসেছে। বিষয়গুলো গুরুত্বের সাথে দেখা হবে এবং আমাদের ট্রাফিক বিভাগ এ ব্যাপারে আন্তরিকভাবে কাজ করে যাচ্ছে। এখানে কিছু মানবিক বিষয় আছে তবে জনগণের অসুবিধা করে যেন কিছু না হয় সে ব্যাপারে পুলিশ সতর্কভাবে কাজ করে যাচ্ছে। মাদক সমস্যার ক্ষেত্রে সামাজিক প্রতিরোধ সবার আগে গড়ে তুলতে হবে। আমরা যেন সচেতন হই, আমরা যেন অনুধাবন করি যে মাদক আমাদের ধ্বংসের একেবারে কিনারায় নিয়ে যাবে। আপনাদের পরিবারের সদস্যদের প্রতি দৃষ্টি রাখুন, আপনার সন্তান কোথায় যাচ্ছে, কার সাথে মিশছে- এই ব্যাপারগুলো গুরুত্বের সাথে দেখভাল করুন। আমাদের পুলিশের পক্ষ থেকে আপনারা যখনই সহযোগিতা চাইবেন আপনাদের সমস্যাগুলোর ব্যাপারে আমরা সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে কাজ করব।

মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছাত্র-জনতা ও খিলক্ষেত থানা এলাকার সম্মানিত নাগরিকবৃন্দ অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনারের কাছে তাদের বিভিন্ন মতামত ও পরামর্শ তুলে ধরেন।

খিলক্ষেত থানা এলাকার বিশিষ্ট নাগরিক ইফতেখার বলেন, পুলিশ যে জনগণের বন্ধু তা ৫ আগস্টের পর ধীরে ধীরে উপলব্ধি করছি। তবে সমাজে শুধু নেতৃত্ব নয়, নীতিরও পরিবর্তন আনতে হবে। তবেই আমাদের কাঙ্খিত লক্ষ্য অর্জিত হবে।

সভায় উপস্থিত আব্দুর রব বলেন, ভাবতে ভাল লাগছে যে, প্রশাসন নিজেদের জড়তা কাটিয়ে আজ জনতার সাথে এই মতবিনিময় সভার উদ্যোগ নিয়েছে। আমরা এমন একটি স্বচ্ছ রাষ্ট্রব্যবস্থা চাই, যেখানে কোন চাঁদাবাজি ও হয়রানি থাকবেনা।

সভায় উপস্থিত সামির ফাইয়াজ বলেন, দায়িত্ব শুধু পুলিশের একার নয়। নাগরিক হিসেবে আমাদেরও কিছু কর্তব্য আছে। আমাদের সচেতন হতে হবে, মন-মানসিকতায় পরিবর্তন আনতে হবে। বর্তমান পুলিশ যদি জনতার পুলিশ হয়, তাহলে আমাদের আস্থার জায়গাটা আরো শক্তিশালী হবে।

গুলশান বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মোঃ তারেক মাহমুদ এর সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় গুলশান বিভাগের বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাবৃন্দ, বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, পেশাজীবী, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের নেতৃবৃন্দ, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানগণ এবং ছাত্র আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

টঙ্গীর ইজতেমার ময়দানসহ ১৪৪ ধারা জারি।

0

টঙ্গীর ইজতেমার ময়দানসহ ১৪৪ ধারা জারি।

মোঃ ইমদাদুল হক মিলনঃ গাজীপুরের টঙ্গীর ইজতেমা ময়দানসহ আশপাশের তিন কিলোমিটার এলাকাজুড়ে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে। আজ বুধবার ১৮ ডিসেম্বর দুপুরে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার ডা. নাজমুল করিম খান স্বাক্ষরিত এক পত্রে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

পত্রে উল্লেখ করা হয়, গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ আইন ২০১৮ এর ৩০ ও ৩১ ধারায় পুলিশ কমিশনারকে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে ৮ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখ দুপুর ২টা থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বিশ্ব ইজতেমা ময়দানসহ আশপাশের ৩ (তিন) কিলোমিটার গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ এলাকায় নিম্নলিখিত আদেশ বলবৎ থাকবে।

বিশ্ব ইজতেমা মাঠে জনসাধারণের প্রবেশ নিষিদ্ধ, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত ইজতেমা মায়দানসহ আশপাশের ৩ কিলোমিটার এলাকার মধ্যে দুই বা ততোধিক ব্যক্তি একত্রে ঘোরাফেরা বা জমায়েত এবং মিছিল সমাবেশ করতে পারবে না, কোনো প্রকার অস্ত্র-শস্ত্র, ছুরি, লাঠি, বিস্ফোরক দ্রব্যাদি বা এ জাতীয় কোনো পদার্থ বহনে নিষেধাজ্ঞা, কোনো প্রকার লাউডস্পিকার বা উচ্চস্বরে শব্দ করতে পারবে না বলে পত্রে উল্লেখ করা হয়েছে।

আইন অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলেও পত্রে উল্লেখ করা হয়েছে।

এ বিষয়ে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার ডা. নাজমুল করিম খান বলেন, মেট্রোপলিটন এলাকার জন্য ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে।

চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী ক্ষুদে শিল্পীদেরকে মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দনঃ

0

চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী ক্ষুদে শিল্পীদেরকে মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দনঃ

মোঃ ইমদাদুল হক মিলনঃ মহান বিজয় দিবস-২০২৪ উপলক্ষে নগরীর বয়রাস্থ পুলিশ লাইন্স মাল্টিপারপাস ড্রিলশেডে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ কর্তৃক আয়োজিত পুলিশ সদস্য ও সিভিল স্টাফদের সন্তানদের অংশগ্রহণে গ্রুপ ভিত্তিক চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। পৃথক তিনটি গ্রুপে; যথা-প্লে হতে তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত ‘ক’ গ্রুপ, চতুর্থ হতে ষষ্ঠ শ্রেণী পর্যন্ত ‘খ’ গ্রুপ এবং সপ্তম শ্রেণী হতে তদূর্ধ্ব পর্যন্ত ‘গ’ গ্রুপে বিভক্ত হয়ে ১৫৬ জন প্রতিযোগী চিত্রাঙ্কনে অংশগ্রহণ করে।

কোমলমতি শিশু প্রতিযোগীদের নরম হাতের ছোঁয়ায় প্রকৃতি এবং স্মৃতিসৌধসহ নান্দনিক সব চিত্র অঙ্কিত হয়, যা উপস্থিত সকলকে মুগ্ধ ও অভিভূত করে।তথাপিও প্রতিযোগিতার অংশ হিসাবে কেএমপি’র ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণের সমন্বয়ে গঠিত বিচারকমন্ডলী প্রতি গ্রুপ থেকে ১ম, ২য় এবং ৩য় স্থান নির্ধারণ করেন। খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার তাদেরকে পুরস্কৃত করেন।

খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের পক্ষ থেকে প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের অভিনন্দন ও শুভ কামনা।

খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ ক্ষুদে শিল্পীদের মেধা বিকাশে উৎসাহিত করার জন্য তাদের অঙ্কিত চিত্র বহুল প্রচারের জন্য প্রকাশ করছে। প্রতিযোগিতায় বিজয়ী এবং তাদের অঙ্কিত চিত্র।

কাঁচামাল পরিবহনকারী চালক ও ব্যবসায়ীদের নিকট থেকে চাঁদা আদায়ের সময় এক চাঁদাবাজকে গ্রেফতার করেছে ডিবি-ওয়ারী।

0

কাঁচামাল পরিবহনকারী চালক ও ব্যবসায়ীদের নিকট থেকে চাঁদা আদায়ের সময় এক চাঁদাবাজকে গ্রেফতার করেছে ডিবি-ওয়ারী।

মোঃ ইমদাদুল হক মিলনঃ যাত্রাবাড়ী এলাকায় কাঁচামাল পরিবহনকারী চালক ও বাজারের ব্যবসায়ীদের নিকট থেকে চাঁদা আদায়ের সময় হাতেনাতে এক চাঁদাবাজকে গ্রেফতার করেছে ডিএমপির গোয়েন্দা ওয়ারী বিভাগ। গ্রেফতারকৃতের নাম মোঃ মনির হোসেন (৩৫)।

বুধবার  ১৮ ডিসেম্বর ২০২৪ রাত আনুমানিক ০৩:২৫ ঘটিকায় যাত্রাবাড়ীর কাজলা থেকে তাকে গ্রেফতার করে গোয়েন্দা ওয়ারী বিভাগের ওয়ারী জোনাল টিম। এ সময় তার হেফাজত থেকে চাঁদা আদায়ের ছোট রশিদ বই, উত্তোলনকৃত চাঁদা এক হাজার ৮০০ টাকা ও একটি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়।

ডিএমপির গোয়েন্দা-ওয়ারী বিভাগ সূত্রে জানানো হয়, মঙ্গলবার ডিবির ওয়ারী জোনাল টিম ঢাকা মহানগর এলাকায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা কালে তথ্য পায়, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কাজলা নামক স্থানে কতিপয় ব্যক্তি কাঁচামাল পরিবহনকারী চালকদের নিকট থেকে চাঁদা উত্তোলন করছে। এমন তথ্যের ভিত্তিতে ওয়ারীর জোনাল টিম সেখানে অভিযান পরিচালনা করে। পুলিশের উপস্থিতি বুঝতে পেরে পালানোর সময় মনির নামে একজনকে গ্রেফতার করা হয়। এ সময় তার সাথে থাকা চারজন সেখান থেকে পালিয়ে যায়।

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে প্রাপ্ত তথ্য সম্পর্কে ডিবি সূত্রে আরও জানা যায়, গ্রেফতারকৃত মনিরসহ পলাতক চারজন ও অজ্ঞাতনামা ১০-১২ জন পরস্পর যোগ-সাজসে যাত্রাবাড়ীর বড় কাঁচাবাজার ও মাছের আড়তসহ বিভিন্ন এলাকায় কাঁচামাল পরিবহনকারী চালক ও ব্যবসায়ীদের বিভিন্নভাবে ভয় দেখিয়ে তাদের নিকট থেকে জোরপূর্বক চাঁদা উত্তোলন করে থাকে।

গ্রেফতারকৃত মনির ও পলাতক চারজনসহ অজ্ঞাতনামা ১০-১২ জনের বিরুদ্ধে ডিএমপির যাত্রাবাড়ী থানায় চাঁদাবাজির একটি নিয়মিত মামলা রুজু করা হয়েছে।

এ ঘটনায় পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন। মামলার সুষ্ঠু তদন্ত ও পলাতকদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।

দায়িত্ব পুলিশের, সহযোগিতা আপনাদের, এই দুইয়ের সমন্বয়ের ফলে মহানগরীর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির সর্বোচ্চ উন্নতি সম্ভব :

0

দায়িত্ব পুলিশের, সহযোগিতা আপনাদের, এই দুইয়ের সমন্বয়ের ফলে মহানগরীর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির সর্বোচ্চ উন্নতি সম্ভব :

মোঃ ইমদাদুল হক মিলনঃ ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) খোন্দকার নজমুল হাসান, পিপিএম (বার) বলেছেন, সবাইকে আইন মেনে চলার প্রবণতা বৃদ্ধি করতে হবে। সবাইকে সহনশীল হতে হবে। জুলাই-আগস্টের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে এই ঢাকা মহানগরীকে যদি সন্ত্রাস, মাদক ও যানজটমুক্ত না করতে পারি তাহলে আর কখনোই সম্ভব না। দায়িত্ব পুলিশের, সহযোগিতা আপনাদের, এই দুইয়ের সমন্বয়ের ফলে মহানগরীর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির সর্বোচ্চ উন্নতি সম্ভব।

গতকাল মঙ্গলবার ১৭ ডিসেম্বর ২০২৪  সকালে পল্লবী থানার সেতারা কনভেনশন হলে পল্লবী থানা এলাকার সম্মানিত নাগরিকবৃন্দের সমন্বয়ে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার খোন্দকার নজমুল হাসান বলেন, পুলিশের মূলত কাজ হচ্ছে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ করা। আর এলাকাবাসীর কাজ হচ্ছে পুলিশকে সহযোগিতা করা। আমরা সব সময় আপনাদের কাছ থেকে সহযোগিতা পেতে চাই এবং আমাদের দায়িত্ব সুন্দরভাবে পালন করতে চাই।

অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার বলেন, আপনারা সকলেই ট্রাফিক আইন মেনে চলুন এবং রাস্তার শৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশকে সহযোগিতা করুন। এক্ষেত্রে ট্রাফিক পুলিশের কোন সদস্য যদি অনিয়মে জড়িত হয়, তাহলে আমরা কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করব। তবে তারা যখন তাদের দায়িত্ব পালন করে তখন প্রতিনিয়ত যে প্রতিবন্ধকতা তৈরি হয় সেক্ষেত্রে আপনারা তাদের সর্বাত্মক সহযোগিতা করুন। আপনাদের সহযোগিতা ছাড়া কোনোভাবেই পুলিশের পক্ষে আইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখা সম্ভব না। আর আইনশৃঙ্খলা যদি ঠিক না থাকে তাহলে কোন উন্নয়ন টেকসই হবে না।

পবিত্র কোরআন থেকে তিলাওয়াতের মাধ্যমে মতবিনিময় সভা শুরু হয়। এরপর গত জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানে শাহাদাত বরণকারী সকল শহীদের স্মরণে এক মিনিট নিরবতা পালন করা হয়। পরে সকল শহীদদের আত্মার মাগফেরাত কামনা ও আহতদের দ্রুত সুস্থতার জন্য সকলকে নিয়ে মোনাজাত করা হয়।

মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছাত্র-জনতা ও শাহ আলী থানা এলাকার সম্মানিত নাগরিকবৃন্দ অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনারের কাছে তাদের বিভিন্ন মতামত ও পরামর্শ তুলে ধরেন।

মতবিনিময় সভায় স্বাগত বক্তব্যে মিরপুর বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ মাকছুদের রহমান, বিপিএম বলেন, জুলাই-আগস্টের ছাত্র-জনতার আন্দোলনের ভিত্তিতে গঠিত হয়েছে এক নতুন বাংলাদেশ। এ নতুন বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলাসহ পুলিশি কার্যক্রমে যেন পূর্ণমাত্রায় গতিশীলতা আসে তার জন্যই এই সমন্বয় সভার আয়োজন করা হয়েছে। আজকের মতবিনিময় সভার লক্ষ্য হলো অত্র থানা এলাকায় আইনশৃঙ্খলা উন্নয়নসহ সকলেই যেন সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে বসবাস করতে পারে তা নিশ্চিত করা। তাই এজন্য প্রয়োজন নাগরিকদের আন্তরিক সহযোগিতা।

সভায় পল্লবী থানার নাগরিক কমিটির সদস্য সচিব কামাল হোসাইন খান বলেন, অপরাধীকে অপরাধী হিসেবেই বিবেচনা করতে হবে। অপরাধীকে যথাযথভাবে আইনের আওতায় নিয়ে এসে এই সমাজ তথা দেশকে অপরাধমুক্ত করতে হবে। পল্লবী থানার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখা ও অপরাধ নির্মুলে সম্প্রতি গঠিত নাগরিক কমিটিকে আরও সক্রিয় করতে হবে।

মতবিনিময় সভায় উপ-পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক-তেজগাঁও বিভাগ) অতিরিক্ত দায়িত্বে, উপ-পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক-মিরপুর বিভাগ) মোঃ রফিকুল ইসলামসহ মিরপুর বিভাগের বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাবৃন্দ, বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, পেশাজীবী, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের নেতৃবৃন্দ, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানগণ এবং ছাত্র আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।