Home Blog Page 31

খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ লাইন্সে কল্যাণ সভা অনুষ্ঠিতঃ

0

খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ লাইন্সে কল্যাণ সভা অনুষ্ঠিতঃ

মোঃ ইমদাদুল হক মিলনঃ গতকাল ০৯ নভেম্বর ২০২৪ সকাল ১০:০৫ ঘটিকায় বয়রাস্থ পুলিশ লাইন্স মাল্টিপারপাস হলে কেএমপি’র পুলিশ কমিশনার  মোঃ জুলফিকার আলী হায়দারের সভাপতিত্বে কল্যাণ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সভার শুরুতে খুলনা বিভাগীয় পুলিশ হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত তত্ত্বাবধায়ক ডা: সৈয়দ একেএমএন করিম শীতকালীন স্বাস্থ্য বিষয়ক পরামর্শ প্রদান করেন। একই সাথে ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া মেডিসিন সেবন করা থেকে বিরত থাকার জন্য বলেন। এরপর বিগত কল্যাণ সভায় প্রস্তাবিত সিদ্ধান্ত ও বাস্তবায়নের অগ্রগতি নিয়ে আলোচনা করা হয়।

বাংলাদেশ পুলিশে দীর্ঘ চাকুরী জীবন শেষে ১৪ জন পুলিশ সদস্যের বার্ধ্যক্যজনিত ও স্বেচ্ছায় অবসরে যাওয়ায় পুলিশ কমিশনার  তাদের ফুলেল শুভেচ্ছা, ক্রেস্ট ও উপহার সামগ্রী প্রদান করেন। একইসাথে তাদের অবসরকালীন সুস্থতা ও দীর্ঘায়ু কামনা করেন।

কমিশনার  তাঁর বক্তব্যে বলেন, পুলিশ সদস্যদের সমিষ্টিগত যে কোনো সমস্যা শুধু কল্যাণ সভাতেই না যেকোনো সময় কর্তৃকপক্ষের নজরে আনলে তাতক্ষণিকভাবে তা সমাধান করার চেষ্টা করা হবে। খুলনা মাহনগরীর আইন-শৃঙ্খলা সমুন্নত রাখতে সবাইকে আন্তরিকভাবে একযোগে কাজ করার আহবান জানান।

কল্যাণ সভায় কেএমপি’র অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (এ্যাডমিন এন্ড ফিন্যান্স)  আবু রায়হান মোহাম্মদ সালেহ-সহ বিভিন্ন পদমর্যাদার অফিসার-ফোর্স উপস্থিত ছিলেন।

আইজিপি ইন্টারপোল সম্মেলন শেষে দেশে ফিরেছেন

0

আইজিপি ইন্টারপোল সম্মেলন শেষে দেশে ফিরেছেন

মোঃ ইমদাদুল হক মিলনঃ ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ, বাংলাদেশ মোঃ ময়নুল ইসলাম এনডিসি যুক্তরাজ্যের গ্লাসগো শহরে অনুষ্ঠিত ইন্টারপোল (International Criminal Police Organisation-INTERPOL) এর ৯২তম সাধারণ অধিবেশনে অংশগ্রহণ শেষে আজ শনিবার সন্ধ্যায় দেশে ফিরেছেন।

আইজিপি সম্মেলনে অংশগ্রহণের পাশপাশি জার্মানি, সংযুক্ত আরব আমিরাত, ইতালি, যুক্তরাজ্য, কানাডা, চীন, যুক্তরাষ্ট্র, মালয়েশিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া, অস্ট্রেলিয়া, তুরস্ক, কাতার এবং ইন্টারপোলের এইচআরএম বিভাগের কর্মকর্তাগণের সাথে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করেন।

এছাড়া এসময় অস্ট্রেলিয়ান ফেডারেল পুলিশের সাথে বাংলাদেশ পুলিশের সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়।

বাংলাদেশের পুলিশ প্রধান ওয়েস্ট মিডল্যান্ডস পুলিশের আমন্ত্রণে গত ৭ নভেম্বর যুক্তরাজ্যের বার্মিংহামের টালি হো পুলিশ ট্রেনিং কলেজ পরিদর্শন করেন। তিনি সেখানে প্রধান অতিথি হিসেবে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন এবং প্রশিক্ষক ও প্রশিক্ষণার্থীদের সাথে মতবিনিময় করেন।

আইজিপি টালি হো পৌঁছালে ওয়েস্ট মিডল্যান্ডস পুলিশের চিফ কনস্টেবল ক্রেইগ গিল্ডফোর্ড এবং অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা তাকে স্বাগত জানান। এসময় যুক্তরাজ্যে নিযুক্ত বাংলাদেশের সহকারী হাই কমিশনার, পুলিশ ক্রাইম কমিশনার সাইমন ফস্টার উপস্থিত ছিলেন।

আইজিপি বার্মিংহামের ওয়েস্ট মিডল্যান্ডস পুলিশ প্রশিক্ষণ কলেজের বিভিন্ন কার্যক্রম এবং প্রযুক্তিগত দিকসমূহ পর্যবেক্ষণ করেন। তিনি ইন্সপেক্টর হানিফ উল্লাহ’র নেতৃত্বে ড্রোন এবং ট্রাফিক বিভাগ পরিদর্শন করেন।

পরে তিনি সেখানে টেনিস কোর্ট এলাকায় এক প্যারেড অনুষ্ঠান দেখেন এবং উপস্থিত পুলিশ প্রশিক্ষণার্থীদের পরিদর্শন করেন। এ প্যারেডে উপস্থিত ছিলেন চিফ কনস্টেবল ক্রেইগ গিল্ডফোর্ড, পুলিশ ক্রাইম কমিশনার সাইমন ফস্টার এবং অন্যান্য বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ।

বার্মিংহামের টালি হো’র ট্রফি স্যুইট রিসেপশন এলাকায় এক চা-চক্রে অংশ নেন আইজিপি। সেখানে ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে ওয়েস্ট মিডল্যান্ডস পুলিশের একটি সংক্ষিপ্ত ভিডিও প্রদর্শিত হয় এবং বিভিন্ন কর্মকর্তাদের সাথে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘটে।

এসময় বার্মিংহামের ওয়েস্ট মিডল্যান্ডস পুলিশের বিভিন্ন নেতৃস্থানীয় কর্মকর্তা ও সমাজের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ, মহিলা পুলিশের সভাপতি সুপারিনটেনডেন্ট এমা স্পেন্স, পুলিশ অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিনিধি জাস পাহিল, আন্তর্জাতিক পুলিশ অ্যাসোসিয়েশনের অ্যাশ আলমকুইস্ট, প্রধান চ্যাপলিন খাদিজা সুলেমান এবং অন্যান্য সম্মানিত অতিথিরা উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য, ইন্টারপোলের ১৯৬টি সদস্য দেশের প্রতিনিধিদের অংশগ্রহণে চার দিনব্যাপী (৪-৭ নভেম্বর) ইন্টারপোল সম্মেলন যুক্তরাজ্যের গ্লাসগো শহরে অনুষ্ঠিত হয়।

সাংবাদিকতায় হতাশা ও মুল্যবোধ অবক্ষয়সহ নানাবিধ সমস্যা চরমে

সাংবাদিকতায় হতাশা ও মুল্যবোধ অবক্ষয়সহ নানাবিধ সমস্যা চরমে।

আওরঙ্গজেব কামাল : সমাজিক অবক্ষয় রোধে, আমাদের এ প্রজন্মের সাংবাদিকদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা অতি জরুরী। উন্নত জাতি বিনির্মাণে সাংবাদকিরা অগ্রণী ভূমকিা পালন করে আসছে । দেশ ও জাতির উন্নয়নে সাংবাদিকদের ভূমিকা অতি গুরুত্বর্পূণ একটি বিষয়। সাংবাদিক জাতির দর্পন,দেশ ও জাতির কল্যানে তারা জীবন বাজি রেখে সংবাদ সংগ্রহ জাতির নিকট তুলে ধরে। সংবাদপত্র সমাজের আয়না। সাংবাদিকতা একটি মহান ও পবিত্র পেশা। আয়নায় যেমন নিজের চেহারা প্রতিবিম্বিত হয়, তেমনি দেশ, জাতি, সমাজ এমনকি সমকালীন বিশ্বের চলমান ঘটনা, জীবনযাত্রা, চিন্তাচেতনা, জাতীয় স্বার্থ ও দিকনির্দেশনা জাতির জন্য উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখে। আর পেশার মানদণ্ডে সাংবাদিকতা একটি মহৎ পৃথিবীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ ও সম্মানজনক পেশা। সাংবাদিকতার প্রথম দায়বদ্ধতা সত্যের কাছে। সাংবাদিকতার প্রথম আনুগত্য নাগরিকজনের প্রতি। সাংবাদিকতার সার কথা হচ্ছে সুশৃঙ্খল যাছাই। যেমন যৌনতা, সন্ত্রাস, সহিংসতা ও বীভৎসতার উৎকট বা নগ্ন প্রকাশ নয়, মৃতের প্রতি সম্মান, লাশের ছবি না ছাপা, খারাপ ভাষা পরিহার, নিজের অবস্থান পরিষ্কার রাখা, ঘটনা বলবেন না-দেখাবেন, এটাই প্রকৃত সাংবাদিকতা। আজকে দেশ উন্নয়নে পেছনে সাংবাদিকদের অগ্রনী ভূমিকা রয়েছে। সাংবাদিকরা মানুষের স্বাধীনতার পক্ষে কথা বলে। শাসকচক্র যখন ন্যায়বিচারে একচক্ষু হন- তখন সাংবাদিকরা অন্য চোখ খুলে দেয়। চলছে অনেক সাংবাদিকের জন্য বিপজ্জনক বাস্তবতা । বর্তমানে সাংবাদিকরা হতাশার মধ্যে দিন কাটাচ্ছেন। নেই সুযোগে অপেশাদারা এই পেশায় ঢুকে সাংবাদিক পেশাকে প্রশ্ন বিদ্ধ করছে। এছাড়া নিন্মমানের সাংবাদিকতাসহ নানাবিধ সমাস্যার মধ্যে সাংবাদিকরা দিনযাপন করছে এমন গুঞ্জন চলছে। আর এর কারন শেখ হাসিনা সরকারের মূল্যবোধের অবক্ষয়, পরবর্তী সময়ের প্রযুক্তি, অর্থনীতি ও রাজস্বের এক বহুমাত্রিক অথচ প্রয়োজনীয় সমীকরণ এসবের জন্য গণমাধ্যমের নীতিবোধ আজ বিপন্ন।আজকের বিশ্বে, সত্য নিউজ বের করে আনতে গিয়ে বিভিন্ন নির্যাতন ভোগ এমনকি খুন পর্যন্ত হচ্ছেন সাংবাদিকরা। আওয়ামীলীগ সরকারের স্বাধীন সাংবাদিকতা বিরোধী মনোভাবের কারনে সাংবাদিক হত্যা,নির্যাতন,গুমসহ মামলার শিকার হয়েছেন। অনলাইনে নারী সাংবাদিকদের ওপর হামলা, হত্যা ও ধর্ষণের হুমকি অব্যহত রয়েছে। আর এই সুযোগে কিছু সুবিধাবাদীর সাংবাদিক পেশায় ঢুকে এই মহান পেশাকে বিতর্কের মুখে ফেলে দিচ্ছেন। কথায় বলে অসির চেয়ে মসির শক্তি বেশি। হলুদ সাংবাদিকতা তারই জলজ্যান্ত উদাহরণ। মিথ্যা তথ্য দিয়ে নিজের অবস্থান পোক্ত করা, অতিরঞ্জিত তথ্য দ্বারা পাঠক সমাজে চাঞ্চল্য তৈরি, গুজোব ছড়ানো ও অবৈধ্য পথে অর্থ উপজনের উদ্দেশ্যে হাসিল করা তাদের লক্ষ। বর্তমানে এই সব ভুয়া সাংবাদিকরা দলে ভারী হয়ে মাঠে চষে বেড়াচ্ছে। নানাবিধ পন্থার মাধ্যমে হলুদ সাংবাদিকতার চর্চা বেপরোয়া ভাবে চালাচ্ছেন। তারা সাধারন মানুষকে টার্গেট করে মানুষকে হয়রানি করছে। শুধু কলম চালিয়ে ব্যক্তি স্বার্থ উদ্ধার করার সবচেয়ে সহজ উপায় হিসেবে ব্যবহার করছে মিডিয়ার আইডি কার্ড। সাদামাটা খবরে মিথ্যার রঙ মিশিয়ে পরিবেশন করে মানুষকে করছে হয়রানি যেটা সাংবাদিকতার মূলনীতি বিরোধী। এরা সাধারণত প্রকৃত ঘটনা লোকচক্ষুর আড়ালে থাকে। কোনো বিশেষ উদ্দেশ্য সাধনের জন্য কৌশলে পাঠকের কাছে বানোয়াট তথ্যকে সত্য বলে প্রচার করে থাকে। এ সব সাংবাদিক নিজেরাই বিপদে পড়ে আবার অন্যকে বিপদে ফেলার চেষ্টা করে। গণমাধ্যমের স্বাধীনতার পতন এবং সাংবাদিকদের নিরাপত্তার জন্য হুমকির মুল কারন এই সব ভুয়া সাংবাদিকরা। অনেক সময় গুজব উসকে দিতে দেখা যায় সাংবাদিকদের। কেউ কেউ হয়তো না বুঝেই গুজবের ফাঁদে পা দেন। ঢাকার জাতীয় ও আঞ্চলিক দৈনিকে কর্মরত কিছু সাংবাদিকদের সাংবাদিকতার যখন এই অবসস্থা, ঠিক সেই সময় গ্রামের পাড়ায় হঠাৎ আবির্ভাব হয়েছে একদল সাংবাদিক ৷ যারা নামি দামী সাংবাদিকদের নাম ভাঙ্গীয়ে চলছে। অথচ যার নাম ভাঙ্গাচ্ছে সে এ সবের কিছুই জানেন না । এদের দ্রুত রুখে দিতে হবে। এরা হয়তো অনেকে নিজের নামও লিখতে পারে না বা ক্লাস সিক্স/সেভেন পাস। তারা নিজেদের বড় মাপের সাংবাদিক হিসাবে দাবি করেন । কখনো কখনো সম্পাদক হিসাবে পরিচয় দিয়ে থাকেন। এরা সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত মোটরবাইকে পাড়া,মহাল্লা থেকে শুরু করে শহরতলীর অলিগতি দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। ঢাকা সহ সারা দেশে এদের মাধ্যমে ভুয়া সাংবাদিকতার বিশাল নেটওয়ার্ক গড়ে উঠেছে ৷ চাঁদাবাজি, নারী কেলেঙ্কারি, জমি দখল থেকে শুরু করে হেন অপরাধ নেই যা তাদের দ্বারা সংঘটিতত করছেন না ৷ আসল সাংবাদিকের জীবন যেখানে শঙ্কিত সেখানে এই ভুয়া সাংবাদিকরা এত ক্ষমতা পায় কোথায়? হু, তাদের এই অপকর্মের সাথে জড়িত আছে পুলিশ প্রশাসনও, যে কারণে তাদের অনেক চাঁদাবাজির অভিযানে পুলিশকেও সঙ্গে যেতে দেখা গেছে । অনেকে নিজেকে বাঁচাতে রাজনৈতিক দল থেকে টাকার বিনিময়ে মিডিয়া কার্ড ম্যানেজ করে রাতারাতি হয়ে যাচ্ছে সাংবাদিক । এছাড়া অধিকাংশ পুলিশের সোর্স এখন সাংবাদিক হয়ে যাচ্ছে। সাংবাদিকদের সবচেয়ে বড়ো চ্যালেঞ্জগুলোর একটি হলো সাধারণ মানুষের আস্থা অর্জন করা। আজকের তথ্য-প্রযুক্তির যুগে ভুয়া খবর বা প্রোপাগান্ডা খুব সহজেই ছড়িয়ে পড়ে। সেই সুযোগে অনেক ভুয়া সাংবাদিকতা বেছে নিয়েছে। প্রিন্ট মিডিয়া ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার স্পোর্টস রিপোর্টগুলো একটু লক্ষ করে দেখলেই বোঝা যাবে তাদের রিপোর্টের মান এবং বাচনভঙ্গি কতটা অদক্ষ। এর মুল কারন অশিক্ষিতরা সাংবাদিকতা পেশায় ঢুকে পড়া। বর্তমানে অপসাংবাদিকদের প্রভাবে প্রকৃত সাংবাদিকরা দিশেহারা হয়ে পড়েছে।এছাড়া স্বাধীন সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে আরেকটি অন্তরায় হচ্ছে দলবাজি করা। অনেক আগে থেকে বাংলাদেশের সাংবাদিকরা দ্বিধা বিভক্ত হয়ে পড়েছেন। এই বিভক্তির কারণে সাংবাদিকদের মাঝে ঐক্যও গড়ে ওঠেনি। এক গ্রুপ বিপদে পড়লে অন্য গ্রুপ সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেওয়া তো দূরে থাক বরং অনেক ক্ষেত্রে তারা আত্মতৃপ্তিতে ভোগে থাকে। এ কারণে বাংলাদেশের সকল সাংবাদিকের জন্য একটি অভিন্ন একক প্ল্যাটফর্ম থাকা দরকার। আজকের বাংলাদেশের অভ্যুত্থানে সাংবাদিকদেরও অনেক ভূমিকা ছিল। ছাত্র আন্দোলন চলাকালে তারা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সংবাদ সংগ্রহ করেছেন কিন্ত সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে অপবাদ কিন্তু কোন ক্রমে কমেনি। তার এক মাত্র কারন কিছু অপসাংবাদিক ও দলবাজী সাংবাদিকতা। এসব দলবাজ সাংবাদিক মোড়লরা আওয়ামীলীগ নেতাদের চেয়েও বড় আওয়ামী লীগ, বা বিভিন্ন দলে যোগদিয়ে যে যার মতো ব্যবহার করে আখের গোছাতে ব্যস্ত। দুঃখজনক হলেও সত্য দেশে সবগুলো পেশাই আজ দলবাজীতে আক্রান্ত,
তাই আমি বলবো,বাংলাদেশের মিডিয়াঙ্গন কলুষিত করেছে কিছু দলদাস চাটুকার সাংবাদিক।গত ১৫ বছরে তারা পেশাদারিত্ব ছেড়ে নেমে পড়েছিল চাটুকারীতায়। ঢাকা থেকে শুরু হয়ে এর প্রভাব ছড়িয়ে পড়ে মফস্বলেও। এখন সময় এসেছে মিডিয়াঙ্গনকে ঢেলে সাজানোর। তাই সকল গণমাধ্যমকে দলবাজ-চাটুকারদের বাদ দিয়ে প্রকৃত পেশাদার সুদক্ষ সংবাদকর্মীদের নিয়োগ দেওয়া উচিৎ। যেসব সাংবাদিকরা এতোদিন দলবাজী ও চাটুকারীতা করেছে তাদের বর্তমান পরিনতি দেখে আমাদেরকে সতর্ক হতে হবে।গণমাধ্যমের মূল দায়িত্ব হচ্ছে ফ্যাক্ট বলা। কিন্তু পরিবহন খাতে যখন নৈরাজ্য তৈরি হয়, অন্য যেকোনো খাতের শ্রমিকরা যখন রাস্তায় নামেন, তখনও সাংবাদিকরা তাদের টার্গেটে পরিণত হন। আবার রাজনৈকি দলগুলি যখন রাস্তায় নামে তখনও একই অবস্থা। সব মিলিয়ে সাংবাদিকতা মানেই শত্রুতায় পরিনত। গণতান্ত্রিক দেশে মানুষের মত প্রকাশের স্বাধীনতা- রাজনৈতিক নেতৃত্বকে পরিবর্তন করে, মিডিয়া মানুষের জন্য তথ্য প্রকাশ করে এবং এর মাধ্যমে মানুষের কাছে সরকারের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করে। এ আলোকে মিডিয়ার গুরুত্ব অনেক বেশি। গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থায় অধিকঅংশ গণমাধ্যম তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। রাষ্ট্র তথা প্রজাতন্ত্রের সুশাসন নিশ্চিত করতে সংবাদমাধ্যম পাহারাদারের ভূমিকা পালন করে। ফলে অধিকাংশ সময় শাসক দলের চক্ষুশুলে পরিনত হয় সাংবাদিকরা। সাংবাদিকরা নিরপ্রেক্ষ থাকলে, সৎ থাকলে সত্য ও ভাল কিছু প্রত্যাশা করা যায়। কিন্তু অপ-সাংবাদিকতার কারনে, দলদাস সাংবাদিকদের ভীড়ে এ সত্য ও ভাল কাজ বিলুপ্তির পথে। কতিপয় সাংবাদিক আজ রাজনৈতিক দলের ব্যানারে সাংবাদিকতা করছেন। দলের হয়ে দলের অন্যায় ও স্বৈরতান্ত্রিক আচরনের পক্ষে কথা বলছেন, আন্দোলন করছেন- আর বিনিময়ে পদ-পদবী ও সুযোগ-সুবিধা নিচ্ছেন। এ দলে আবার যোগ দিয়েছেন কতিপয় সুশীলসমাজ ও বুদ্ধিজীবীরা। সিনিয়র সাংবাদিকদের ভাষায় “বর্তমানে সংবাদপত্রের বিকাশের পাশাপাশি সংবাদপত্রে এক ধরনের অপসংবাদ ও সাংবাদিকতা দেশের সংবাদপত্র জগতকে বিতর্কিত করছে। সংবাদপত্র জগতে এক ‘অপসংস্কৃতি’র জন্ম দিচ্ছে। কতিপয় সাংবাদিক, সাংবাদিকতার সত্য পেশাকে কলুষিত করে একে অন্যায় ও অবৈধ আয়ের উৎস হিসেবে গ্রহণ করছে, মানুষকে ব্ল্যাকমেইল করছে”অসত্য ও ব্লাকমেইলিং রিপোর্টের প্রভাব সমাজ, দেশ ও ব্যক্তির জন্য কতটুকু ক্ষতিকর ও এর প্রভাব কতটুকু বিস্তৃত- তা বাংলাদেশের মানুষ এবং রাজনীতিবিদরা ১/১১-এর সময় হাঁড়ে হাঁড়ে উপলব্ধি করেছে। যার ক্ষতি এখনও বাংলাদেশ বয়ে বেড়াচ্ছে। অপ-সাংবদিকতা ও ‘দলদাস’ সাংবাদিকদের কারনে জাতি আজ বিভাজিত হয়ে পড়েছে। কতিপয় দলদাস সাংবাদিকের কারনে সাংবাদিক সমাজ জাতির শত্রু হিসেবে নিজেদের চিহ্নিত করছেন। এটা কোন সত্যিকার সাংবাদিক ও জনগণের কাছে কাম্য নয়। সাংবাদিকদের এ ‘দলদাস’ হওয়ার প্রবণতা বন্ধ করতে হবে। জাতির স্বার্থে দলদাস বা দলবাজীর রাজনীতি বন্ধ করে দেশের উন্নয়নে সাংবাদিকদের পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে হবে। সকল জনসাধারনের প্রশ্ন কবে সংশ্লিষ্ট সবাইকে জবাবদিহিতার আওতায় আনা সম্ভব হবে! সাংবাদিকদের স্বাধীনতা থাকার প্রয়োজন রয়েছে তাদের নিরাপত্তা দায়দায়িত্ব সরকারের কিন্ত এ সব কবে হবে। গত ১৫ বছর যে ভাবে কিছু সাংবাদিক নামধারী আওয়ামীলীগের ব্যানারে রাজনৈতিক নেতাদের মত সাংবাদিকতায় যেমন দলবাজী করেছে, তেমনি শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ার পরে এক শ্রেনীর কিছু সাংবাদিক ভিভিন্ন রাজনৈতিক দলের ব্যানারে দলবাজীর সাংবাদিকতা শুরু করেছে। সে যাই হোক আমি মনে করি সাংবাদিকদের উচিত রাষ্ট্রের ক্ষতি হয় এমন সংবাদ প্রকাশ থেকে বিরত থাকা। আমরা খুব অসহায় এর মধ্যে রয়েছি এখন বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রকাশ করতে হলে নিজের ও নিজের পরিবারের জীবনের ঝুঁকি রয়েছে অধিকাংশ সময় লক্ষ্য করছি এক শ্রেণীর লোক সাংবাদিক পেশাকে কলুষিত করার জন্য উঠে পড়ে লেগেছে তাই আমাদের উচিত সকল সাংবাদিকদের ঐক্য বদ্ধ হয়ে কাজ করা। এখন সাংবাদিকতা করা অনেক কষ্টের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে প্রতিনিয়ত অপরাধী ও বুর্জোয়া শ্রেণীর সাথে লড়াই করতে হচ্ছে । যদিও বর্তমান সরকার সাংবাদিকদের জন্য স্বাধীন কমিশন গঠন করেছে। এছাড়া ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন (বর্তমানে সাইবার নিরাপত্তা আইন) বাতিল করা হচ্ছে। এ ছাড়া ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিলের সঙ্গে সঙ্গে সব মামলাও বাতিল করা হবে বলে জানানআইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল । আমি মনে করি দেশে পেশাদার সাংবাদিকদের মধ্যে কোনো বিভক্তি নেই। স্বার্থান্বেষী কতিপয় ‘সুবিধাবাদী দলকানা সাংবাদিক নেতা’ নামধারীদের কারণেই সাংবাদিক সমাজ আজ কলঙ্কের শিকার। আমাদের সকল কে এদের প্রতিহত করতে হবে। ৫২ থেকে ৭১ বাঙালির গৌরবের ইতিহাস তরুণরাই গড়েছে। বাংলাদেশকে তরুণরা এগিয়ে নিচ্ছে, আগামীতেও নেবে। বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে। এই প্রত্যাশা সকলের ।

যৌথবাহিনীর তল্লাশি অভিযান: কেএমপি

যৌথবাহিনীর তল্লাশি অভিযান: কেএমপি

মোঃ হাবিবুল্লাহঃ গতকাল ৮ নভেম্বর ২০২৪ শুক্রবার সন্ধ্যায় খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ এবং নৌ বাহিনী সমন্বয়ে যৌথবাহিনী মহানগরী এলাকায় বিশেষ চেকপোস্ট বসিয়ে তল্লাশি অভিযান চালায়। নগরীর শিববাড়ি, বয়রা এবং গোয়ালখালীতে সন্ধ্যা হতে রাত ৭ঃ৩০ ঘটিকা পর্যন্ত পরিচালিত অভিযানে মোটরযান আইন লঙ্ঘনের দায়ে ২২টি মামলা, ৫০ হাজার টাকা জরিমানা এবং ১৪ টি যানবহন আটক করা হয়েছে।

খুলনার দাকোপে ০১ টি দেশীয় ওয়ান শুটার পাইপ গানসহ ০১ জন আটক

খুলনার দাকোপে ০১ টি দেশীয় ওয়ান শুটার পাইপ গানসহ ০১ জন আটক

মোংলা প্রতিনিধিঃ কোস্ট গার্ড পশ্চিমজোনের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট দেওয়ান মোঃ আসিফ জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কোস্ট গার্ড পশ্চিম জোন ০৮ নভেম্বর (২০২৪ তারিখ) শুক্রবার রাত ৬টায় খুলনা জেলার দাকোপ থানাধীন ঠাকুরবাড়ি খেয়া ঘাট সংলগ্ন এলাকায় একটি বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে । ওই অভিযানে গাজীপুর জেলার কালিগঞ্জ থানার দক্ষিণবাগ গ্রামের আব্দুল আজিজের ছেলে মোঃ ইসমাইল শেখ (২৪) কে ০১ টি দেশীয় ওয়ান শুটার পাইপ গানসহ আটক করা হয়। পরে আটক ব্যক্তির বিরুদ্ধে রামপাল থানায় ০২টি মাদক সংক্রান্ত মামলা রয়েছে বলে জানা যায়। জব্দকৃত দেশীয় ওয়ান শুটার পাইপ গান ও আটককৃত ব্যক্তির বিরুদ্ধে পরবর্তীতে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য দাকোপ থানায় হস্তান্তর কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

ঢাকায় পরিত্যক্ত অবস্থায় ১টি রিভলবার, ম্যাগাজিনসহ ১টি পিস্তল ও ৩৭ রাউন্ড গুলি উদ্ধার।

ঢাকায় পরিত্যক্ত অবস্থায় ১টি রিভলবার, ম্যাগাজিনসহ ১টি পিস্তল ও ৩৭ রাউন্ড গুলি উদ্ধার।

মোঃ ইমদাদুল হক মিলনঃ রাজধানীর মোহাম্মদপুর থানা এলাকা থেকে পরিত্যক্ত অবস্থায় ১টি রিভলবার, ম্যাগাজিনসহ ১টি পিস্তল ও বিভিন্ন বোরের ৩৭ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করেছে ডিএমপির মোহাম্মদপুর থানা পুলিশ।গতকাল  শুক্রবার ০৮ নভেম্বর ২০২৪ খ্সন্ধ্যা আনুমানিক ০৬:০৫ ঘটিকায় মোহাম্মদপুর থানা ভবনের সামনের ফুটপাথ থেকে এসব অস্ত্র-গুলি উদ্ধার করা হয়।

মোহাম্মদপুর থানা সূত্রে জানা যায়, সন্ধ্যা আনুমানিক ০৬:০৫ ঘটিকায় একজন পথচারি মোহাম্মদপুর থানা ভবনের সামনের ফুটপাথ দিয়ে যাওয়ার সময় একটি পরিত্যক্ত বাজারের ব্যাগ দেখতে পান। তিনি উক্ত ব্যাগ মোহাম্মদপুর থানায় নিয়ে আসেন। থানায় নিয়ে আসার পর থানা পুলিশ ব্যাগ খুলে সেখান থেকে ১টি রিভলবার, ম্যাগাজিনসহ ১টি পিস্তল, বিভিন্ন বোরের ৩৭ রাউন্ড গুলি, ১টি হ্যান্ড মাইক ও ছোট ১টি সিগনাল লাইট উদ্ধার করে।এ ঘটনায় পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

যশোরে জামায়াত নেতাকে নৃশংসভাবে ছুরিকাঘাতে হত্যা মামলার অন্যতম প্রধান আসামি গ্রেফতার।

যশোরে জামায়াত নেতাকে নৃশংসভাবে ছুরিকাঘাতে হত্যা মামলার অন্যতম প্রধান আসামি গ্রেফতার।

মোঃ ইমদাদুল হক মিলনঃ যশোরের ভিকটিম আমিনুল ইসলাম সজল (৪৩), পিতা- মোঃ আজিজুল ইসলাম, সাং- খোলাডাঙ্গা (মুন্সিপাড়া), থানা- কোতয়ালী, জেলা- যশোর একজন হার্ডওয়্যার এবং সেনিটারী ব্যবসায়ী। গত ইং ০৪ নবেম্বর  ২০২৪ সোমবার  সন্ধ্যায় যশোর জেলার কোতোয়ালী মডেল থানাধীন খোলাডাঙ্গা গ্রামস্থ সার-গোডাউন গাজীর বাজারে ভিকটিমের নিজ দোকানে বেচা-কেনা করে এশার নামাজের উদ্দেশ্যে বের হয়ে জনৈক ব্যক্তির বাড়ির সামনে পাঁকা রাস্তার উপর পৌঁছালে ভিকটিমের গতিরোধ করে কিছু দুষ্কৃতিকারী অতর্কিতভাবে হামলা করে ভিকটিমের হাতে, বুকে ও পিঠে চাকু দিয়ে আঘাত করে হত্যা নিশ্চিত করে ঘটনাস্থল থেকে দ্রুত পলিয়ে যায়।স্থানীয় সূত্রে জানা যায় যে উক্ত হত্যাকান্ডের সাথে জড়িত আসামিরা এলাকায় সন্ত্রাসী,চাঁদাবাজি ও মাদক ব্যবসা করে আসছে। মাদক ব্যবসায় বিরোধীতা করার কারণে দীর্ঘদিন ধরে ভিকটিমের সাথে আসামিদের বিরোধ চলছিল। পরবর্তীতে স্থানীয় লোকজন ভিকটিম আমিনুল ইসলাম সজলকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য যশোর ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।উক্ত হত্যা সংক্রান্তে ভিকটিমের ভাই বাদী হয়ে যশোর জেলার কোতোয়ালী মডেল থানায় ০১ টি হত্যা মামলা দায়ের করেন। বিষয়টি ব্যাপক চাঞ্চল্যকর হওয়ায় হত্যাকান্ডের রহস্য উদঘাটন সহ হত্যার সাথে জড়িত আসামিদের গ্রেফতারে র‌্যাব-৬, সিপিসি-৩, যশোর ক্যাম্প ছায়া তদন্ত অব্যাহত রাখে। এরই ধারাবাহিকতায় অদ্য ০৮ নবেম্বর  ২০২৪ শুক্রবার  ৩ টা.৩০ ঘটিকায় র‌্যাব-৬, সিপিসি-৩, যশোর এবং সদর কোম্পানির একটি যৌথ আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বাগেরহাট জেলার শরণখোলা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে হত্যা মামলার অন্যতম আসামি স্বরন (২৫), পিতা- টোকন, সাং- খোলাডাঙ্গা, থানা- কোতোয়ালী, জেলা- যশোর’কে গ্রেফতার করে। উক্ত হত্যাকান্ডের সাথে জড়িত অন্যান্য আসামিদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত আছে।

পরবর্তী আইনুনাগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য গ্রেফতারকৃত আসামিকে যশোর জেলার কোতয়ালী মডেল থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ, বাংলাদেশ এনডিসি যুক্তরাজ্যের গ্লাসগো শহরে আয়োজিত ইন্টারপোল

ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ, বাংলাদেশ এনডিসি যুক্তরাজ্যের গ্লাসগো শহরে আয়োজিত ইন্টারপোল

মোঃ ইমদাদুল হক মিলনঃ ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ, বাংলাদেশ জনাব মোঃ ময়নুল ইসলাম এনডিসি  যুক্তরাজ্যের গ্লাসগো শহরে আয়োজিত ইন্টারপোল (International Criminal Police Organisation- INTERPOL) এর ৯২তম সাধারণ অধিবেশনে যোগ দেন।

তিনি জার্মানি, সংযুক্ত আরব আমিরাত, ইতালি, যুক্তরাজ্য, কানাডা, চীন, যুক্তরাষ্ট্র, মালয়েশিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া, অস্ট্রেলিয়া, তুরস্ক, কাতার এবং ইন্টারপোলের এইচআরএম এর সাথে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করেন।

এছাড়া অস্ট্রেলিয়ান ফেডারেল পুলিশের সাথে বাংলাদেশ পুলিশের সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়।

ট্রাফিক সচেতনতায়ঃ কেএমপি

ট্রাফিক সচেতনতায়ঃ কেএমপি

মোঃ ইমদাদুল হক মিলনঃ “ছাত্র জনতার অঙ্গীকার, নিরাপদ সড়ক হোক সবার”এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে স্কুলভিত্তিক ট্রাফিক সচেতনতামূলক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে ০৭ নভেম্বর সকালে কেএমপি’র অতিরিক্ত ডেপুটি পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক)  মো: লাবীব আব্দুল্লাহ কেডিএ খানজাহান আলী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে, সহকারী পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) খোন্দকার হোসেন আহম্মদ আড়ংঘাটা মাধ্যমিক বিদ্যালয়, সহকারী পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক)  মোঃ ওলিউজ্জামান শিরোমণি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে এবং সহকারী পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক)  মোঃ আনোয়ার হোসেন খান তেলিগাতী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মাঝে ট্রাফিক বিষয়ক আলোচনা করার পাশাপাশি রাস্তায় চলাচল সম্পর্কে সচেতনতামূলক লিফলেট বিতরণ করেন।

এসময় শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে তাঁরা বলেন, স্কুলে আসার জন্য রাস্তা ব্যবহারের ক্ষেত্রে আমাদের অনেক বিষয়ে সর্তক থাকতে হবে। বিশেষ করে রাস্তা পারাপারের সঠিক নিয়ম আছে। তাছাড়াও মোবাইলের হেডফোন কানে দিয়ে রাস্তা পার না হওয়া, চালককে দ্রুত গতিতে গাড়ী চালাতে না বলা। অতিরিক্ত গতিতে মোটরসাইকেল না চালানো, বাইকে দু’জনের বেশি আরোহনের মতো বেআইনি আচরণ বন্ধে সবাইকে সচেতন করেন।

এ সময় সংশ্লিষ্ট স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষার্থীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

খুলনায় চোরাই স্বর্ণালংকার এবং নগদ টাকাসহ চোর আটক

খুলনায় চোরাই স্বর্ণালংকার এবং নগদ টাকাসহ চোর আটক।

মোঃ ইমদাদুল হক মিলনঃ খুলনা সদর থানাধীন জনৈক মোঃ রবিউল ইসলাম এর বাসায় গত ০৫/১১/২০২৪ তারিখ দুপুরে সংঘটিত চুরির ঘটনায় খুলনা সদর থানা পুলিশ মোহাম্মাদিয়া পাড়া ৩নং গলি আসামীর নিজ বাসা থেকে শিমলা আক্তার শিমু (১৯), পিতা-রাশেদুল ইসলাম, সাং-মোহাম্মাদিয়া পাড়া ৩নং গলি, থানা-লবণচরা, খুলনাকে স্বর্ণের ০১ জোড়া হাতের বালা, ০২ জোড়া কানের দুল, ০২ টি গলার চেইন, ০১ টি লকেট, ০১ টি হাতের ব্রেসলেট, ০১ টি নাকফুল এবং নগদ ৭৫,০০০ টাকাসহ গ্রেফতার করেছে। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে চুরির ঘটনায় জড়িতদের সনাক্ত করে গ্রেফতারের অভিযান চলছে।